হিন্দি বলতে গিয়ে কঠোর পরিশ্রম, সকলের সামনে মা শ্রীদেবীর তামাশায় লজ্জায় মাথা হেঁট জাহ্নবীর

  • জাহ্নবী কাপুরের হিন্দি শিখেছেন বহু কষ্টে
  • প্রমাণ হিসেবে রইল এই ভিডিও
  • যেখানে তিনি রীতিমত কঠোর পরিশ্রমের সহিত হিন্দি বলার চেষ্টা করছেন
  • সাহায্য করছেন শ্রীদেবী

Adrika Das | Published : Jun 8, 2020 6:29 PM IST / Updated: Jun 09 2020, 12:16 AM IST

হিন্দি বলতে গিয়ে কঠোর পরিশ্রম। কিছুতেই কোনও শব্দ স্পষ্ট বলতেই পারছেন না জাহ্নবী। কোনও রকমে কেটে কেটে কথা বলতে পারলেন অভিনেত্রী। যদিও সেই সময় তিনি অভিনেত্রী নন। একটি ভিডিও ইতিমধ্যেই বেশ ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। থ্রোব্যাক ভিডিওটি শ্রীদেবীর একটি প্রেস কনফারেন্সের। যেখানে জাহ্নবীও তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন। সাংবাদিকরা তাঁকে প্রশ্ন করায় তিনি প্রথমে উত্তর শুরু করতে যাচ্ছিলেন ইংরেজিতে। তারপর নিজেই আবার জিজ্ঞেস করলেন হিন্দিতে উত্তর দিতে হবে কিনা। সঙ্গে সঙ্গে তিনি হিন্দিতে বলাও শুরু করলেন। তারপরই আটকে গেলেন প্রতিটি শব্দে। অবশেষে তাঁর হিন্দি অ্যাকসেন্ট নিয়ে ঠাট্টা করে বসলেন শ্রীদেবী। জাহ্নবী এবং শ্রীদেবীর এই ভিডিও এখন রীতিমত ভাইরাল।

আরও পড়ুনঃ'জোকার' রূপী আয়ুষ্মান, হতবাক সিনেপ্রেমীরা

বনি কাপুরের বাড়িতে করোনার প্রকোপ। বাড়ির একজন পরিচারিক নাম চরণ সাহু সংক্রমিত হয়েছেন করোনা ভাইরাসে। সেই নিয়ে মুখ খুললেন জাহ্নবী। যে ভাইরাসের ভয় বহু আগে থেকেই নিজেদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রেখেছিলেন জাহ্নবী, এখন সেই ভাইরাসই লকডাউন শুরু হওয়ার দুমাস পর তাঁর বাড়িতে এসে হানা দিল। স্বাভাববিকভাবেই অত্যন্ত ভয় পেয়ে গিয়েছেন অভিনেত্রী। আশঙ্কা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। এরই মাঝে একটি বার্তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের বাবার পোস্ট শেয়ার করলেন জাহ্নবী। বাড়িতে থাকা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। গৃহবন্দি থাকলেই বাঁচতে পারবে সকলে। এই ছিল জাহ্নবীর বার্তা।

আরও পড়ুনঃদৃশ্যের শ্যুট চালকালীন গাল কেটে রক্ত, অভিনয় থামালেন না ভিকি কৌশল

 

চরণের বয়স মাত্র তেইশ। জানা যাচ্ছে দিন কতক ধরে অসুস্থবোধ করেছিলেন চরণ। বনি তাঁকে টেস্টের জন্য পাঠান এবং আইসোলেশনেও রাখেন। টেস্টের পরই জানা যায় চরণ করোনা পজিটিভ। বনি কাপুর মুম্বইয়ের লোখান্ডওয়ালা কমপ্লেক্সের গ্রীন একার্সে থাকেন। সঙ্গে থাকেন দুই মেয়ে জাহ্নবী এবং খুশি। প্রযোজক জানিয়েছে আপাতত বাড়ির কোনও সদস্য এবং অন্যান্য পরিচারিক এবং পরিচারিকার মধ্যে করোনার লক্ষণ দেখা দেয়নি। তবুও সতর্ক রয়েছেন তাঁরা। যা যা করণীয় সবই করছেন। রিপোর্ট আসার পর সোসাইটিকে তৎক্ষণাৎ জানানো হয়। বিএমসির কাছে খবর পাঠাতেই চরণকে নিয়ে যাওয়া হয় কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে। শুরু হয়ে গিয়েছে তাঁর চিকিৎসাও। 

Share this article
click me!