কেকে-র আকস্মিক প্রয়াণে প্রচন্ড ভেঙে পড়েছেন শান্তনু মৈত্র। গায়কের এভাবে চলে যাওয়াটা মেনে নিতে পারছেন না শান্তনু। দুজনেই দিল্লির ছেলে, বন্ধুত্বও ছিল বেশ ভালো। অন্যদিকে কেকে-র হাত ধরেই কেরিয়ার গড়েছিলেন শান্তনু। কেকে-র সঙ্গেই প্রথমবার মিউজিক স্টুডিওতে পা রেখেছিলেন শান্তনু মৈত্র। বন্ধু চলে যাওয়ায় শোকস্তব্ধ শান্তনু। এখন শুধু পড়ে রয়েছেন বহু স্মৃতি। সেই স্মৃতির পাতা থেকেই বন্ধু কেকে-র সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেছেন শান্তনু। সঙ্গে দিয়েছেন আবেগঘন বার্তা। শেষ বিদায় লগ্নে এসে শান্তনু পোস্টে লিখেছেন, তুমিই আমাকে প্রথম রেকর্ডিং স্টুডিওতে নিয়ে গিয়েছিলে। আমার তৈরি প্রথম জিঙ্গল গেয়েছিলে তুমিই। জীবনে প্রথমবার তোমার সঙ্গে পরোটাও খেয়েছিলাম তাও গভীর রাকে। একসঙ্গে কত হাসি, ঠাট্টা, আনন্দ ভাগ করে নিয়েছি আমরা। খুব সম্ভবত তোমার শেষ গানটাও তুমি আমার সঙ্গেই গেয়েছিসে। তোমার হাসি খুব খুব মিস করব, পাশাপাশি তোমাকেও খুব মিস করব কেকে। সবকিছুর সঙ্গে তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। তুমি খুব শান্তিতে থেকো।
সঙ্গীতজগতে ফের বড় ধাক্কা। গায়ক কেকে-এর মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ বলি ইন্ডাস্ট্রি। তিনি আর নেই। এখন যেন কথাটা ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না। সকলের মন খারাপ করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন কেকে। এটা তো হওয়ার কথা ছিল না। কী নিষ্ঠুর নিয়তি। কলকাতায় গান গাওয়া যে জীবনের শেষ গান হবে তা মনে হয় কেউ ভাবকে পারেননি। কেকে-র আকস্মিক প্রয়াণে প্রচন্ড ভেঙে পড়েছেন শান্তনু মৈত্র। গায়কের এভাবে চলে যাওয়াটা মেনে নিতে পারছেন না শান্তনু। দুজনেই দিল্লির ছেলে, বন্ধুত্বও ছিল বেশ ভালো। অন্যদিকে কেকে-র হাত ধরেই কেরিয়ার গড়েছিলেন শান্তনু। কেকে-র সঙ্গেই প্রথমবার মিউজিক স্টুডিওতে পা রেখেছিলেন শান্তনু মৈত্র।
বন্ধু চলে যাওয়ায় শোকস্তব্ধ শান্তনু। এখন শুধু পড়ে রয়েছেন বহু স্মৃতি। সেই স্মৃতির পাতা থেকেই বন্ধু কেকে-র সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেছেন শান্তনু। সঙ্গে দিয়েছেন আবেগঘন বার্তা। শেষ বিদায় লগ্নে এসে শান্তনু পোস্টে লিখেছেন, তুমিই আমাকে প্রথম রেকর্ডিং স্টুডিওতে নিয়ে গিয়েছিলে। আমার তৈরি প্রথম জিঙ্গল গেয়েছিলে তুমিই। জীবনে প্রথমবার তোমার সঙ্গে পরোটাও খেয়েছিলাম তাও গভীর রাকে। একসঙ্গে কত হাসি, ঠাট্টা, আনন্দ ভাগ করে নিয়েছি আমরা। খুব সম্ভবত তোমার শেষ গানটাও তুমি আমার সঙ্গেই গেয়েছিসে। তোমার হাসি খুব খুব মিস করব, পাশাপাশি তোমাকেও খুব মিস করব কেকে। সবকিছুর সঙ্গে তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। তুমি খুব শান্তিতে থেকো।
কেকে-কে হারিয়ে প্রচন্ড শোকাহত শান্তনু। প্রতিটা মুহূর্ত যেন আকড়ে ধরছে তাকে। আফসোসের কথা জানিয়ে শান্তনু জানিয়েছেন, একসঙ্গে এত সময় কাটালেও ছবি তোলার কথা কখনওই মনে থাকত না আমার। তাই এটা ছাড়া তোমার সঙ্গে আমার আর কোনও ছবি নেই। আসলে তুমি সব সময় বলতে তোমার আর আমার ছবি তোলার কোনও প্রয়োজন নেই। এই ছবিটাই স্মৃতি হয়ে থাকল। নজরুল মঞ্চে অনুষ্ঠানের মধ্যেই অসুস্থ বোধ করছিলেন কেকে। তারপর হোটেলে ফিরতেই আরও যেন বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন। মঙ্গলবার রাতেই নিউমার্কেটের পাঁচতারা হোটেল থেকে গায়ককে একবালপুরের কাছে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নিয়ে যেতেই চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। চিকিৎসা করার কোনও সুযোগই দিলেন না কেকে, নিশব্দেই যেন সকলেকে ফাঁকি দিয়ে চলে গেলেন কেকে। গায়কের মৃত্যুতে শোকের ছায়া পড়েছে সঙ্গীতমহলে।