কে সুশান্তকে ডিপ্রেশনের ওষুধ দিতেন, প্রশ্ন শুনেই ঘাবড়ে গেলেন অভিনেতার রুমমেট সিদ্ধার্থ

  • সম্প্রতি সুশান্তের রুমমেট সিদ্ধার্থ পিটানি ফের সাংবাদিকের জিজ্ঞাসাবাদের মুখ পড়েছে
  • মানসিক অবসাদের ওষুধ কে দিত সুশান্তকে
  •  প্রশ্নের মুখে পড়তেই রীতিমতো ভ্যাবাচাকা খেয়ে যান সিদ্ধার্থ
  •  রিয়া ও সুশান্তের মধ্যে কী নিয়ে ঝামেলা হয়েছে তাতেও তিনি জানেন না

Riya Das | Published : Aug 1, 2020 3:38 AM IST / Updated: Aug 01 2020, 09:10 AM IST

সুশান্তের মৃত্যুর তদন্তে একের পর এক নয়া মোড় বেরিয়ে আসছে।  সুশান্তের মৃত্যুতে একাধিক অভিযোগের আঙুল উঠেছে প্রেমিকা রিয়ার দিকে। অভিনেতার মৃত্যুর বেশ কয়েকমাস আগে থেকেই সুশান্ত ও রিয়া লিভ-ইনে থাকছিলেন। ইতিমধ্যেই কোটি কোটি টাকার হিসেব মিলছে না।  কীভাবে রাতারাতি এই টাকা উধাও হয়ে গেল। এই নিয়ে বাড়ছে জল্পনা।সম্প্রতি সুশান্তের রুমমেট সিদ্ধার্থ পিটানি ফের সাংবাদিকের জিজ্ঞাসাবাদের মুখ পড়েছে। আর সেখানে থেকেই বেরিয়ে এসেছে নানা প্রশ্ন। মানসিক অবসাদের ওষুধ কে দিত সুশান্তকে? কে-ই বা এনে দিত এই ওষুধ? ওষুধের নাম কী? এই প্রশ্নের মুখে পড়তেই রীতিমতো ভ্যাবাচাকা খেয়ে যান সিদ্ধার্থ। 

আরও পড়ুন-সুশান্তের উপর 'কালা জাদু' করতেন রিয়া, দেখাতেন ভূতের ভয়ও , অভিযোগ অভিনেতার দিদির...

সাক্ষাৎকার চলাকালীন একাধিকবার সুশান্তকে শান্ত থাকার কথা বলেন সাংবাদিক। মানসিক অবসাদ নিয়ে কথা বলার সময়েই তিনি সঠিকভাবে উত্তর দিতে পারেননি যা থেকেই সন্দেহ আরও জোড়ালো হচ্ছে।  সিদ্ধার্থ আরও জানান, রিয়া কেন সুশান্তকে ছেড়ে গেলেন তা নাকি তিনি জানেন না।  এমনকী রিয়া ও সুশান্তের মধ্যে কী নিয়ে ঝামেলা হয়েছে তাতেও তিনি জানেন না।  সেই সঙ্গে সুশান্তের ফ্ল্যাটে কোনও পার্টি হয়নি বলেই দাবি করেছেন সিদ্ধার্থ।

 


বিহার পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সুশান্তের উপর কালা জাদু করত রিয়া চক্রবর্তী।ইচ্ছাকৃতভাবে সুশান্তকে অসুস্থ করার জন্য মানসিক রোগের ওষুধে অতিরিক্ত ওভারডোজ দেওয়া হতো। প্রায় ১৫ কোটি টাকা সুশান্তের ব্যাঙ্ক থেকে হাতিয়ে  নিয়েছিলেন রিয়া।সুশান্ত আগে যেখানে থাকত সেখান থেকে সুশান্তকে প্ল্যান করে বার করেছিল রিয়া। এবং রিয়ার পুরো পরিবারের সঙ্গেই সেখানে থাকত সুশান্ত।সুশান্তকে  এমনও বলা হয় সেখানে ভূত রয়েছে, রীতিমতো দিনের পর দিন ভূতের ভয়ও দেখানো হতো। তার কথাবার্তা অস্বাভাবিক হচ্ছে বলে চাপ দেওয়া হতো সুশান্তকে। মানসিক রোগে ভুগছে বলে তাকে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হতো।


 

Share this article
click me!