টাকা থেকেও কি করোনভাইরাসে সংক্রমণের আশঙ্কা আছে, ইংল্যান্ডের সমীক্ষা স্বস্তি দিল অনেকটা

 

  • টাকাও লেগে থাকতে পারে করোনাভাইরাসে জীবাণু
  • সেখান থেকে সংক্রমণের আশঙ্কা খুব একটা নেই 
  • নতুন রিপোর্টে এসেছে অনেকটাই স্বস্তি
  • মহামারির প্রথম দিকে অনলাইন লেনদেন বেড়েছিল 

Asianet News Bangla | Published : Dec 3, 2020 9:26 AM IST / Updated: Dec 03 2020, 05:28 PM IST

ব্যাঙ্কের নোট ব্যবহারের মাধ্যমে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কম। ইংল্যান্ডের নতুন একটি গবেষণা পত্রে তেমনই দাবি করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের দাবি, মহামারি চলাকালীন নোট ব্যবহারের তেমন কোনও বিপর্যয়ের আশঙ্কা নেই। ব্যাঙ্ক কর্মীরা আশঙ্কা করেছিলেন সংক্রমিত ব্যক্তির ছোঁয়া নোট থেকে তাঁদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। কিন্তু ব্যাঙ্ক অব ইংল্যান্ডের তরফ থেকে একটি পরীক্ষা করা হয়। তাতে দেখা গেছে সংক্রমিত ব্যক্তির হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে জীবাণুটি নোটে লেগে থাকলেও তার আয়ু খব কম। গোটা পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেখা হয়েছে, টাকার ওপরে লেগে থাকা জীবাণুগুলি মাত্রে এক ঘণ্টার মধ্যেই হ্রাস পেতে শুরু করে। আর ৬ ঘণ্টার মধ্যে টাকার ওপরে লেগে থাকা জীবাণু পাঁচ শতাংশ বা তারও বেশি কমে যায়। 

সমীক্ষাকরা আরও জানিয়েছেন টাকাগুলি যদি পকেটে বা মানি ব্যাগে রাখা হয় তাহলে সরাসরি সংক্রমণের আশঙ্কা অনেকটাই কম থাকে। সমীক্ষা রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, কোনও সংক্রমিত মানুষ যদি টাকা আদান প্রদান করেন তবে তাতেও সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কম থাকে। করোনা মহামারির কারণে শুধু ইংল্যান্ড নয়। গোটা বিশ্ব জুড়েই অনলাইন লেনদেন বেড়েছে। তাতে ইংল্যান্ডের গবেষকদের এই সমীক্ষা রিপোর্ট কিছুটা হলেও  স্বস্তির বার্তা বয়ে আনবে বলেও মনে করা হচ্ছে।এই রিপোর্ট প্রশাকের পরেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মত একাধিক দেশ অনলাইন লেনদেনের ওপরেই বেশি জোর দিচ্ছে। 

ব্রহ্মপুত্রর পর এবার ঝিলাম নদী, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে চিনের উদ্যোগে জলবিদ্যুৎ প্রকল্প ...

ভারতের চালেই খিদে মিটতে চলেছে চিনাদের, লাদাখ উত্তেজনার মধ্যেই বাণিজ্যনীতিতে বদল ...

সদ্যো প্রকাশি একটি রিপোর্টে দেখা গেছে ৪২ শতাংশ মানুষ এখন দোকানে গিয়ে কেনাকাটা করছেন। যাঁরা গত ৬ মাস ধরে নগদ গ্রহণ করেননি। মহামারির আগের তুলনায় নগদে লেনদেনের ব্যবহার কমেচে ৭১ শতাংশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মার্চ মাসে এটিএম-এর ব্যবহার ৬০ শতাংশ কমে গিয়েছিল।আর সেনা এখন  ৪০ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, প্রবলভাবে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত কোনও ব্যক্তি যদি ব্যাঙ্ক ছুঁয়ে দেন তাহলেও সেটি থেকে খুব একটা বেশি সংক্রমণের আশঙ্কা নেই। কারণ নোটে লেগে থাকা জীবাণু খুব তাড়াতাড়ি শক্তি হারাতে শুরু করে। 


 

Share this article
click me!