কম বিনিয়োগে ব্যবসার আইডিয়া : মাত্র ১০,০০০ টাকা দিয়ে এমন ব্যবসা শুরু করতে পারেন যা থেকে মাসে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় সম্ভব। এর জন্য বড় দোকান বা বিশাল টিমের প্রয়োজন নেই। শুধু দরকার একটা ভালো আইডিয়া।
বায়োডিগ্রেডেবল প্লেট ও কাপের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর জন্য একটা ছোট মেশিন লাগবে, যা ভাড়ায়ও নিতে পারেন। ১০,০০০ টাকায় কাঁচামাল ও প্যাকেজিং এর কাজ হয়ে যাবে। রেস্তোরাঁ, ক্যান্টিন ইত্যাদিতে পাইকারি বিক্রি করতে পারবেন। ভালো চললে ১ লাখের বেশি আয় সম্ভব। সরকারি ভর্তুকিও পেতে পারেন!
25
মোটিভেশনাল টি-শার্ট ব্যবসা
কাস্টম ডিজাইনের টি-শার্ট এখনকার তরুণদের খুব পছন্দ। ৫,০০০ টাকায় সাধারণ টি-শার্ট কিনে প্রিন্টিং পার্টনারের সাথে চুক্তি করতে পারেন অথবা ৫০০০ টাকায় থার্মাল প্রেস কিনতে পারেন। একটি টি-শার্ট প্রিন্ট করতে খরচ ১৫০ টাকা, বিক্রি ৩৯৯-৪৯৯ টাকায়। দিনে ১০ টি বিক্রি করলেই ভালো আয়। ইন্সটাগ্রাম বা হোয়াটসঅ্যাপ থেকেও অর্ডার নিতে পারেন।
35
মোবাইল কভার বা কাস্টম গিফট প্রিন্টিং
কাস্টম মোবাইল কভার, মগ, ফ্রেম ইত্যাদির চাহিদা এখন অনেক, বিশেষ করে ছোট শহর ও কলেজ এলাকায়। ৭,০০০ টাকায় কাঁচামাল ও নমুনা কিনতে পারবেন। ৩,০০০ টাকায় মার্কেটিং ও অনলাইন তালিকাভুক্তি। ৩০ টাকার জিনিস ১৫০ টাকায় বিক্রি করতে পারবেন। মাসে ১,০০০ টি বিক্রি করলেই ভালো আয়।
ঘরোয়া মশলার চাহিদা সবসময়ই থাকে। আপনার যদি বিশুদ্ধ মশলা থাকে, তাহলে নিজের ব্র্যান্ড নামে বিক্রি করতে পারেন। ১০,০০০ টাকায় মশলা, প্যাকেট ও ব্র্যান্ডিং এর কাজ হয়ে যাবে। ১০০ গ্রাম প্যাকেট ১৫ টাকায় তৈরি করে ৬০-১০০ টাকায় বিক্রি করতে পারবেন। সোশ্যাল মিডিয়াতেও বিক্রি করতে পারবেন।
55
ফ্রিল্যান্সিং ও AI টুলস
ডিজাইনিং, কপিরাইটিং বা ভিডিও এডিটিং জানলে ChatGPT, Canva, Capcut ব্যবহার করে ক্লায়েন্টদের জন্য কাজ করে আয় করতে পারেন। ল্যাপটপ, ফোন, ইন্টারনেট ও কিছু প্রিমিয়াম টুলস লাগবে। একটি ভিডিও এডিট করে ৫০০-১০০০ টাকা আয়। দিনে ৪-৫ টি প্রজেক্ট করলে ১০০০-১৫০০ টাকা আয়। Fiverr, Upwork, Instagram থেকে ক্লায়েন্ট পেতে পারেন।