কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের বেতন, ভাতা এবং সুবিধাগুলির পর্যালোচনা এবং সংশোধনের সুপারিশ করার জন্য সাধারণত প্রতি দশ বছরে কেন্দ্রীয় বেতন কমিশন গঠিত হয়।
বাজেটেই বড় খবর পেতে পারেন কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মীরা। ঘোষণা করা হতে পারে অষ্টম পে কমিশনের। ইতিমধ্যেই তার প্রস্তাব পেয়েছে অর্থ মন্ত্রক। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী ও পেনশনভোগীদের মৌলিক বেতন, ভাতা, পেনশন ও অন্যান্য সরকারি সুবিধেগুলি সংশোধন করতে কেন্দ্রীয় সরকার অষ্টম বেতন কমিশন গঠনের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে একাধিক কর্মী সংগঠন ইতিমধ্যেই অনুরোধ জানিয়েছেন।
জায়েন্ট কনসালটেটিভ মেশিনারি ও জাতীয় কাউন্সিল অষ্টম বেতন কমিশনের ওপর জোর দিয়েছে। পাসাপাশি পেনশন স্কিম বদলেও দাবি জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের বেতন, ভাতা এবং সুবিধাগুলির পর্যালোচনা এবং সংশোধনের সুপারিশ করার জন্য সাধারণত প্রতি দশ বছরে কেন্দ্রীয় বেতন কমিশন গঠিত হয়। মুদ্রাস্ফীতি ও অন্যান্য বাহ্যিক পরিবর্তনশীল বিষয়ের ওপর নির্ভর করে সুপারিশগুলি। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনোমহন সিং সপ্তম বেতন কমিশন গঠন করেছিলেন। সেই কমিশনের সুপারিশ এসেছিল ২০১৯ সালের ১৯ নভেম্বর। কমিশনের সুপারিশ কার্যকর হয়েছিল ১ জুনায়ারি ২০১৬ সালে। এই প্যাটার্ন অনুসরণ করবে অষ্টম বেতন কমিশন কার্যকর হওয়ার কথা ২০২৬ সালে। কিন্তু তার আগেই তা কার্যকর করতে পারে মোদী সরকার। দেশের ১ কোটি সরকারি কর্মী ও পেনশনভোগী অষ্টম বেতন কমিশনের অপেক্ষায় রয়েছে।
একটি সূত্রের খবর তৃতীয় মেয়াদে মোদী সরকার বাজেট পেশ করতে চলেছে। এই অবস্থায় সময়ের আগেই অষ্টম বেতন কমিশনের কথা ঘোষণা করতে পারে মধ্যবিত্তদের মন পেতে। মধ্যবিত্তদের আর্থিক শক্তি বাড়াতে আর ও অর্থনীতিতে চাঙ্গা প্রমাণ করতে মোদী সরকার এই পদক্ষেপ করতে পারে। আসন্ন বাজেটে অষ্টম বেতন কমিশনের আনুষ্টানিক ঘোষণা হতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে। তবে সুপারিশ মেনে তা কার্যকর করা হবে সেই ২০২৬ সালেই।
অষ্টম বেতন কমিশনের জন্য সরকারি কর্মী ও পেনশনভোগীদের দাবিঃ
১। NPS স্ক্র্যাপ করুন এবং সমস্ত কর্মীদের জন্য OPS পুনরুদ্ধার
২। কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের COVID-19 মহামারীর সময় ১৮ মাসের ডিএ বা ডিআর এবার দিতে দিতে হবে।
৩। সরকারি সমস্ত ক্ষেত্রে শূন্যপদ পুরাণ হতে ববে। আউটসোর্সিং ও চুক্তিভিত্তিক চা