
মূলত ব্যাঙ্ক এবং NBFC-এর মাধ্যমে লোন দেওয়া হবে।
আবেদন প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ ডিজিটালভাবেই হবে এবং লোনের টাকা সোজা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা হবে।
আসলে আর্থিক জরুরি অবস্থায় ব্যবহারকারীদের দ্রুত অর্থ সরবরাহ করার জন্যই এই পরিষেবাটি চালু করা হয়েছে (gpay loan emi payment)।
এটির জন্য কোনও কাগজপত্র জমা দেওয়া বা ব্যাঙ্কে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।
এটি কোনও একটি ব্যাঙ্ক অথবা ব্যাঙ্ক বহির্ভূত কোনও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে র(NBFC) থেকে লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে সুবিধা প্রদানকারী হিসেবে কাজ করে থাকে। এই প্রতিষ্ঠানগুলিই প্রধানত গ্রাহকদের আবেদনকে মূল্যায়ন করে এবং তারপর সাধারণত লোন দিয়ে থাকে (GPay loan offer)।
পুরোটাই একটি ডিজিটাল প্রক্রিয়া। তার জন্য কোনও ম্যানুয়াল ফর্ম বা সরাসরি ডকুমেন্ট জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
লোন নেবেন কীভাবে? যোগ্য ব্যবহারকারীরা তাদের প্রোফাইলের উপর ভিত্তি করে ৩০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন (g pay loan interest rate)।
তবে চূড়ান্ত হার সেই গ্রাহকের ক্রেডিট স্কোর, আয় এবং লোনের পরিমাণের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। টাকা শোধ করার জন্য ৬ মাস থেকে ৫ বছর পর্যন্ত সময়সীমা বেছে নেওয়া যেতে পারে।
সেইসঙ্গে, চাকরি বা ব্যবসার মাধ্যমে নিয়মিত আয়ের উৎস থাকতে হবে তাঁর। এছাড়াও, Google Pay অ্যাপের সঙ্গে একটি সক্রিয় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টকে যুক্ত রাখতে হবে।
কিন্তু সেই টাকা দিতে ব্যর্থ হলে জরিমানা হতে পারে এবং ব্যবহারকারীর ক্রেডিট স্কোর নেগেটিভে চলে যেতে পারে (google pay loan payment process)।
তারপর প্রয়োজনীয় ডিটেইলস দিয়ে KYC ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে এবং একটি ডিজিটাল সিগনেচার করতে হবে। Approval পাওয়ার পর, সেই লোনের টাকা সরাসরি ব্যবহারকারীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যাবে।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।