
বিদেশে শিক্ষা বা দেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য ঋণের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু এরজন্য কিছু পরিকল্পনা জরুরি। প্রয়োজনে ঋণ ও ঋণের শর্ত, মেয়াদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। সরকারি ও বেসরকারি দুই সংস্থা ঋণ দিয়ে থাকে। কিন্তু এই বিষয়ে সুদের হার কমানো ও ঋণের খরচ কমানোর কিছু সেরা উপায় রয়েছে। সেই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য রইল। কম সুদে শিক্ষা ঋণ নিশ্চিত করার জন্য ৮টি সবথেকে সাধারণ কিন্তু কয়েকটি টিপসের উল্লেখ রইল। এই টিপসগুলি মেনে চললে সুদ পরিশোধের ক্ষেত্রে লক্ষ লক্ষ টাকা সাশ্রয় করতে সাহায্য করবে। রইল পরপর কী করে এইক্ষেত্র পদক্ষেপ নিতে হবে।
রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার সুদমুক্ত শিক্ষাঋণ প্রদান করে। শিক্ষার্থীরা তাদের ঋণের বোঝা কমাতে ও ভালো পরিশোধের শর্ত নিশ্চিত করতে এই ধরনের সরকারি প্রকল্পের পরীক্ষা করতে পারে।
ঋণদাতার সঙ্গে কথা- এটি আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ যা ব্যবহার করা উচিত। যদি আপনার আলোচনার দক্ষতা দুর্দান্ত হয়, তাহলে আপনি কম সুদের হার নিশ্চিত করতে পারেন। কখনও কখনও ঋণদাতার প্রতিনিধিদের আপনার কম ROI কমানোর ক্ষমতা থাকে।
ব্যালেন্স ট্রান্সফারের বিকল্পগুলি বিবেচনা- দি আপনি এমন কোনও ঋণদাতা খুঁজে পান যিনি ঋণ নেওয়ার পরে কম সুদের হার অফার করছেন, তাহলে আপনার পরিশোধের বোঝা কমাতে আপনি ব্যালেন্স ট্রান্সফার বেছে নিতে পারেন। জাতীয় ব্যাংক এবং এনবিএফসিগুলি ঋণ স্থানান্তরের বিকল্পগুলি প্রদান করে, যা আপনাকে সুদের উপর অর্থ সাশ্রয় করতে এবং পরিশোধকে সহজ করে তোলে।
সুরক্ষিত শিক্ষাঋণ- এই ধরনের ঋণে জামানতের প্রয়োজন হয়। সম্পত্তি বা স্থায়ী আমানতের মতো কিছু ব্যাংকে বন্ধক রাখতে হবে। এই ধরণের ঋণের সবচেয়ে ভালো দিক হল এর সুদের হার কম। ঋণের খরচ কমাতে নিরাপত্তা প্রদানকারী শিক্ষার্থীদের জন্য এগুলি আদর্শ।
অসুরক্ষিত শিক্ষাঋণ-এই ঋণের জন্য জামানত প্রয়োজন হয় না এবং উচ্চ সুদের হার থাকে। ব্যাংকগুলি শিক্ষার্থীদের সীমিত পরিমাণে ঋণ প্রদান করে এবং অনুমোদন শিক্ষার্থীর একাডেমিক প্রোফাইল, বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং এবং আরও অনেক কিছুর উপর ভিত্তি করে করা হয়।