COVID-19: মেট্রো সিটি শক্তিশালী ওমিক্রন, ভারতে কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের পর্যায়ে রয়েছে

S জিন ড্রপআউট হল ওমিক্রনের মতই করোনার একটি জেনেটিক পরিবর্তন। সম্প্রতি রিপোর্ট করা B.1.640 বংশের ওপর নজর রাখা হয়েছে। দ্রুত বিস্তারের কোনও প্রমাণ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। যদিও এটির মধ্যেও রোধ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেঙে দেওয়ার একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। 

Asianet News Bangla | Published : Jan 23, 2022 11:54 AM IST

কোভিড-১৯ (COVID-19) এর সর্বশেষ রূপ ওমিক্রন (Omicron) ভারতের কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের (Community Transmission) পর্যায়ে রয়েছে। একাধিক মেট্রো সিটিতে (Metro City) একটি দ্রুত প্রভাব বিস্তার করছে।  তেমনই দাবি করেছেন আএনএসএসিওজি বা INSACOG। বলা হয়েছে BA.2 বংশ বা  ওমিক্রন একটি সংক্রামক উপ ভ্যারিয়েন্ট। দেশে রীতিমত উল্লেখযোগ্য রয়েছে এটির উপস্থিতি। 

INSACOG রবিবার প্রকাশিত ১০ জানুয়ারির বুলেটিনে বলেছে ওমিক্রনের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এখনও পর্যন্ত লক্ষণবিহীন বা হালকা লক্ষণযুক্ত। বর্তমানে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও হাসপাতালে ভর্তি ও আইসিইউ কেস কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু হুমকির মাত্রা অপরিবর্তিত রয়েছে। সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ওমিক্রন এখন ভারতে কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের পর্যায়ের রয়েছে। একাধিক মেট্রো সিটিতে প্রভাবশালী হয়ে উঠেছে। যেখানে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা দ্রুতগতিতে বাড়ছে। ভারতে BA.2 বংশের একটি উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। এটি S জিন ড্রপআউট ভিত্তিক স্ক্রীনিং যা উচ্চমাত্রায় কোভিড আক্রান্তের সংখ্যাকে বাড়িয়ে দিয়েছে। 

 S জিন ড্রপআউট হল ওমিক্রনের মতই করোনার একটি জেনেটিক পরিবর্তন। সম্প্রতি রিপোর্ট করা B.1.640 বংশের ওপর নজর রাখা হয়েছে। দ্রুত বিস্তারের কোনও প্রমাণ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। যদিও এটির মধ্যেও রোধ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেঙে দেওয়ার একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। কিন্তু এখনও উদ্বেগের বিষয় নয়। এই রোগে আক্রান্তের কোনও তথ্য এখনও ভারতে পাওয়া যায়নি। 

৩ জানুয়ারির পর INSACOG  এর বুলেটিন প্রকাশিত হয়েছে রবিবার। তাতেই বলা হয়েছে দিল্লি ও মুম্বইয়ের মত শহরগুলিতে প্রভাবশালী হয়ে উঠেছে ওমিক্রন। যার কারণে এই শহরগুলিতে নতুন করে বাড়ছে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। ভারতের ওমিক্রন আরও ছড়িয়ে পড়বে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এখন অভ্যন্তরীণ সংক্রমণের মাধ্যমে সেটি হবে। বিদেশী ভ্রমণকারীদের মাধ্যমে নয়। ভাইরাস সংক্রমণের গতিশীল পরিবর্তনের দৃশ্যের পরিপ্রেক্ষিতে জিনোমিক নজরদারির উদ্দেশ্যগুলি মোকাবিলা করার জন্য সংস্থার পক্ষ থেকে একটি সংশোধিত নমুনা ও সিকোয়েন্সিং কৌশল তৈরি করা হয়েছে।  সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে কোভিড ১৯ উপযুক্ত আচরণ ও টিকা ভাইরাসের সমস্ত রূপ পরিবর্তনের বিরুদ্ধে প্রধান ঢাল হিসেবে কাজ করবে। 

INSACOG কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের অধীনে সেন্টিনেল সাইটগুলি থেকে নমুনাগুলির ক্রম ও  কিছু রাজ্যের জন্য বিশদ রাজ্যভিত্তিক জেলা বিশ্লেষণের মাধ্যমে সারা দেশে কোভিডের জিনোমিক নজরদারী রিপোর্ট করে। এখনও পর্যন্ত এই সংস্থা ১ লক্ষ ৫০ হাজার ৭১০টি নমুনা সিকোয়েন্সিং করেছে। আর ১,২৭,৬৯৭টি নমুনা বিশ্লেষণ করেছে। 

শসা রফতানিত বিশ্বের শীর্ষে ভারত, লাভের মুখ দেখছেন কৃষকরা

Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুশীলনে হিন্দি গানের সুরে নাচ, অন্যমুডে ভারতীয় নৌবাহিনীর জওয়ানরা

Viral Video: গোর্খা সেনার কুকরি নিয়ে নাচ, প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাককালে ভাইরাল

Share this article
click me!