গতি থাকায় শোয়েব আখতার কে খেলা সহজ, মন্তব্য কাইফ পুত্রের

  • লকডাউনে বাকি ক্রিকেটারদের মতো কাইফও বাড়িতে দিন কাটাচ্ছেন
  • ছেলের সাথে বসে ২০০৩ বিশ্বকাপের পাকিস্তানের সাথে ম্যাচের হাইলাইটস দেখেন তিনি
  • কাইফের ছেলে ম্যাচ দেখতে বসে মন্তব্য করেন গতি থাকায় শোয়েব আখতার কে খেলা সোজা
  • ২০০৩ বিশ্বকাপে ভারতের হয়ে উল্লেখযোগ্য পারফরম্যান্স করেছিলেন তিনি

Reetabrata Deb | Published : Apr 7, 2020 3:54 PM IST

 একবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ক্রিকেট খেলা যে কোনও ব্যাটসম্যানকে যদি প্রশ্ন করা হয় যে কোন ফাস্ট বোলারকে খেলতে তারা সবচেয়ে বেশি অসুবিধা বোধ করছেন ১০ জনের মধ্যে ৯ জনের উত্তরই এক হবে। নিজের গতি দিয়ে ব্যাটসম্যানদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করা সেই বোলার আর কেউ নন, তিনি হলেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস, পাকিস্তানের স্পিডস্টার শোয়েব আখতার। বিশ্বের তাবড় তাবড় ব্যাটসম্যানরা যার গতি সামলাতে হিমশিম খেয়েছেন তার বোলিং খেলা নাকি তেমন কঠিন নয়, এমনটাই মন্তব্য করলেন একসময় ভারতীয় মিডল অর্ডারের স্তম্ভ মহম্মদ কাইফের পুত্র "কবির"।

আরও পড়ুনঃবিশ্ব জুড়ে করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে সচেতনতা প্রচারে অংশ নেবে ইষ্টবেঙ্গল ও মোহনবাগান ক্লাব

বর্তমানে দেশ জুড়ে লকডাউন চলায় দেশের সমস্ত নাগরিকদের নিজের বাড়িতে থাকতে অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। সেই অনুরোধ মেনে আর পাঁচ জনের মতো মহম্মদ কাইফও দিন কাটাচ্ছেন বাড়িতে নিজের পরিবারের সাথে। টিভিতে ২০০৩ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সাথে ভারতের ম্যাচের হাইলাইটস দেখছিলেন তিনি তার পুত্রের সাথে। সেই সময় নিজের বাবাকে শোয়েব আখতারের বিপক্ষে ব্যাটিং করতে দেখে কাইফ পুত্র মন্তব্য করেন যে যেহেতু শোয়েব আখতারের গতি বেশি, তাই তাকে খেলাটাও খুব সমস্যার নয়। বরং গতিকে কাজে লাগিয়ে তাকে খেলাও তুলনামূলক ভাবে সহজেই খেলা যায়। সেই ভিডিও পোস্ট করে কাইফ লিখেছেন এখনকার বাচ্চারা বোঝেই না শোয়েব আখতারকে খেলা কতটা কঠিন ছিল।

আরও পড়ুনঃমেসির ব্যক্তিগত জীবনের কিছু মূহুর্ত, যা বরাবর ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়

আরও পড়ুনঃসুন্দরী রমণীর বেশে প্রাক্তন পাকিস্তান ক্রিকেটার সাকলিন মুস্তাক, ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়

প্রসঙ্গত সেই ম্যাচে ৬০ বলে ৩৫ রানের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছিলেন কাইফ। পাকিস্তানের রান তাড়া করতে নেমে সেওবাগ ২১ এবং সৌরভ ০ রানে ফিরে গেলে সচিন টেন্ডুলকারের সাথে জুটি বেঁধে ১০২ রান তুলে ভারতকে ম্যাচে ফিরতে সাহায্য করেন কাইফ। প্রথমে সচিন এবং সেওবাগ দুজনের হাতেই মার খেলেও শতরানের থেকে মাত্র ২ রান দূরে ৯৮ টে6 সচিন কে ফিরিয়ে পাকিস্তানকে ম্যাচে ফেরানোর চেষ্টা করেছিলেন শোয়েব। যদিও তা কাজে আসেনি। সচিন এবং কাইফ আউট হওয়ার পর ভারতকে সেই ম্যাচে জয়ের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেন দ্রাবিড় এবং যুবরাজ।

Share this article
click me!