ধর্ম প্রতিষ্ঠানগুলির এই সময়ে দেশকে আর্থিক সাহায্য করা উচিত

  • এই মুহুর্তে খেলাধুলা কবে পুনরায় শুরু হবে সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়
  • এই মুহুর্তে সকলকে বৃহত্তর চিত্রের দিকে তাকানো উচিত
  • ধর্মচর্চার প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত  এই মুহুর্তে মানুষকে আর্থিক সাহায্য করা 
  • মত ভারতের প্রাক্তন বিশ্বকাপ জয়ী অধিনাক কপিল দেেবের

Reetabrata Deb | Published : Apr 25, 2020 10:59 AM IST / Updated: Apr 25 2020, 06:22 PM IST

করোনা ভাইরাসের জেরে সারা পৃথিবী জুড়ে তৈরি হয়েছে অনির্দিষ্টকালের অচলাবস্থা। প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ক কপিল দেব জানিয়েছেন যে এই অবস্থায় কবে পুনরায় ক্রিকেট শুরু হবে তা নিয়ে তিনি বিন্দুমাত্র চিন্তিত নন। তিনি বরং চিন্তিত সেই সকল বাচ্চাদের নিয়ে যারা এই সংক্রমণের জেরে দীর্ঘদিন স্কুল এবং কলেজ বন্ধ থাকায় পড়াশুনো বন্ধ রাখতে একরকম বাধ্য হচ্ছেন। লকডাউনের জেরে গোটা দেশ জুড়ে বন্ধ সমস্ত স্কুল এবং কলেজ। 

আরও পড়ুনঃকরোনা ভাইরাস পুরোপুরি নির্মূল হলেই ফের ক্রিকেট শুরু করা উচিৎ, মন্তব্য যুবরাজের

ক্রমাগত বাড়তে থাকা করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের জেরে সারা বিশ্ব বড়রকম ভাবে প্রভাবিত হচ্ছে। সারা বিশ্বেজুড়ে চলছে লকডাউন। ভারতও তার ব্যতিক্রম নয়। প্রথমত জানানো হয়েছিল যে লকডাউন চলবে এপ্রিল মাসের ১৫ তারিখ অবধি। পরে তা বাড়িয়ে মে মাসের ৩ তারিখ অবধি নিয়ে যাওয়া হয়। এই লকডাউনের জেরে অন্যান্য অনেক প্রতিযোগিতার মতো আইপিএলের ১৩ তম সংস্করণও পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। 

আরও পড়ুনঃজার্সি,প্যাড, গ্লাভস পরে ব্যাট হাতে রেডি ওয়ার্নার, কী করলেন পরিবারের সঙ্গে, দেখুন ভিডিও
 
আইপিএল পিছিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে কপিল দেব জানিয়েছেন যে তিনি এইসময় ক্রিকেট নিয়ে ভাবছেন না। ক্রিকেট এইসময় সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির মধ্যে পড়ে না। এই মুহুর্তে সকলের বৃহত্তর চিত্রের দিকে নজর দেওয়া উচিত বলে কপিল দেব মনে করেন। ক্রিকেট, ফুটবল একদিন না একদিন শুরু হবেই। এখন কিছুদিন তা বন্ধ থাকলে কারোর ক্ষতি হবে না, বললেন কপিল।

আরও পড়ুনঃ২০২১ শে হলেও নাম থাকছে ইউরো ২০২০, জানিয়ে দিল উয়েফা 

এর আগে শোয়েব আখতারের ভারত পাকিস্তান সিরিজ খেলে অর্থ সংগ্রহের দাবিকে নস্যাৎ করে দিয়েছিলেন কপিল। অর্থ সংগ্রহ করতে ক্রিকেটারদের নিয়ে ঝুঁকি নিতে রাজি ছিলেন না তিনি। তিনি মনে করেন অর্থ সংগ্রহের আরও অনেক উপায় আছে। তিনি ভারতীয় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিকে এই সময় এগিয়ে আসতে অনুরোধ করেছেন। ভারতে প্রচুর ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তাদের এইসময় উচিত সাধারণ মানুষের সাহায্যর্থে সরকারের পাশে দাঁড়ানো।

Share this article
click me!