তাঁকে খাঁটো করেছিল পৃথিবী বিখ্যাত ম্যাগাজিন টাইম। বলেছিল তিনি 'ডিভাইডার ইন চিফ'। অর্থাৎ ভারত ভাঙার দায়িত্ব তাঁর হাতে। এমনটাই লেখা হয়েছিল অতীশ তাহিরের প্রবন্ধে।
শুধু টাইমই কেন, মোদীর সমালোচনা করেছে গার্ডিয়ানও। লেখা হয়েছিল, আগামী পাঁচ বছরে মোদী সরকার থাকলে ভারতে অন্ধকার যুগ শুরু হবে। এই নিবন্ধের লেখক ছিলেন কপিল কমিরেড্ডি।
তবে ভারতের আমডজনতা এসব শোনেনি। জনাদেশ মোদীর পক্ষেই গিয়েছে তা বোঝা গেল আরেকবার। সব মিলে ৫৬ ইঞ্চি ছাতিতেই ভরসা রাখছেন সাধারণ মানুষ।
তবু পৃথিবীর অন্যতম গণমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস মোদীকে বিঁধতে ছাড়ছেন না। এদিন মোদীর জয় সুনিশ্চিত হতেই নিউইয়র্ক টাইমসের পক্ষ থেকে ট্যুইট করে বলা হয়, ভারতের মেরুকরণের রাজনীতির প্রধান মুখ নরেন্দ্র মোদীর হাতেই হাতেই ক্ষমতা গেল। তাঁর হিন্দুত্ববাদী, জাতীয়তাবাদী দলের হাতেই এই দেশটির শাসনভার গেল।
প্রসঙ্গত এই জয়কে দেশের জয় বলে আখ্যা দিয়েছেন নমো। টুইটে নিজের প্রথম প্রতিক্রিয়া জানিয়ে তিনি লিখেছেন, 'সবকা সাথ + সবকা বিকাশ + সবকা বিশ্বাস = বিজয়ী ভারত। আমরা একসঙ্গে উন্নতি করব।