শ্বশুরবাড়িতে প্রতি পদক্ষেপে মেনে চলতে হত নানান নিয়ম, জেনে নিন এষা দেওলের দাম্পত্য জীবনের কথা

২০১২ সালে জুন মাসে এষা দেওল ও পেশায় হিরে ব্যবসায়ী ভরত তখতানিকে বিয়ে করেন। ২০১৭ সালে তাঁদের প্রথম সন্তান আসে। এর দুবছর বছর দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম হয়। এবার ভাঙল সেই সংসার।

Sayanita Chakraborty | Published : Feb 8, 2024 6:31 AM IST / Updated: Feb 08 2024, 12:03 PM IST

সদ্য নিজের বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খোলেন এষা দেওল। এষা দেওল ও ভরত তখতানির বিচ্ছেদের জল্পনা চলছিল বহুদিন ধরে। ২০১২ সালে জুন মাসে এষা দেওল ও পেশায় হিরে ব্যবসায়ী ভরত তখতানিকে বিয়ে করেন। ২০১৭ সালে তাঁদের প্রথম সন্তান আসে। এর দুবছর বছর দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম হয়। এবার ভাঙল সেই সংসার।

সদ্য এক সাক্ষাৎকারে দুজনেই বলেন, ‘আমার যৌথ সম্মতিতে শান্তিপূর্ণ ভাবে আলাদা হয়েছি। আমাদের জীবনের এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার মূল কারণ আমাদের দুই সন্তান। এই সময় আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে গোপনীয়তা বজায় থাকবে এটাই আশা করব।’

এবার প্রকাশ্যে এল শ্বশুরবাড়িতে কী কী সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এষাকে। এষার শ্বশুরবাড়ি ব্যবসায়ী পরিবার ছিল। তাই একগুচ্ছ বিধিনিষেধ মেনে চলতে হত। তাঁর শাশুড়ি চাইলেন স্বামীর ঘুম ভাঙার আগে এষা উঠে পড়ুক। তেমনই ওজন বাড়লে তৎক্ষণাত যোগা ক্লাসে যেতে হত। স্বামীর পছন্দসই খাবার বানাতে হত। তাঁদের বাড়িতে বাইরের খাবার ঢুকত না। সব কিছু মানিয়ে নিতে হত। তেমনই শাশুড়ি ও স্বামীর মেজাজ বুঝে চলতে হত তাঁকে। এই কথা সম্মতি জানিয়েছিলেন ভরতও। তিনি একবার এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘এষা খুব ভালো ভাবে আমার ও আমার মায়ের মেজাজ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। আমার পরিবারকে সবার সঙ্গে এক হয়ে গিয়েছে খুব সহজে।’

এদিকে শোনা যায়, দ্বিতীয় সন্তানের জন্মের পর তাঁর সংসারে অশান্তি শুরু হয়। মেয়েদের সামলে স্বামী ও পরিবারকে সময় দিতে পারত না এষা। এই নিয়ে অশান্তি হত। ধীরে ধীরে দূরত্ব তৈরি হয়। শেষে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন এষা দেওল ও ভরত তখতানি। ভাঙল তাঁদের দীর্ঘদিনের দাম্পত্য জীবন। 

আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।

আরও পড়ুন

'আমার পাওয়া জাতীয় পুরস্কার আদৌ কেউ মনে রেখেছে?' বাংলার জাতীয় গৌরব অনুষ্ঠানের আগে বিস্ফোরক রূপা গঙ্গোপাধ্যায়

পর্নস্টারের সঙ্গে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের তুলনা করে বিপাকে বং গাই, গ্রেফতারের সম্ভাবনা

Share this article
click me!