১৯৭৯ সালে মুক্তি পায় সুরক্ষা। এই থ্রিলার ছবিতে নজর কাড়েন মিঠুন। ১৯৮১ সালে মুক্তি পায় ওয়াদত ছবিটি মিঠুনের কেরিয়ারের অন্যতম ছবি।
সেরা ছবি
১৯৮২ সালে মুক্তি পায় শৌখিন। অশোক কুমার, উৎপত্ত দত্তের সঙ্গে কাজ করেন মিঠুন। সেই বছরই অর্থাৎ ১৯৮২ সালে মুক্তি পায় ডিস্কো ডান্সার। এটি মিঠুনের কেরিয়ারের সেরা ছবি।
সেরা ছবি
১৯৮৫ সালে মুক্তি পায় গুলামি। নাসিরুদ্দিন শা-র সঙ্গে এই ছবিতে কাজ করেন মিঠুন। ছিলেন ধর্মেন্দ্রও। অ্যাকশন ড্রামা এই ছবিটি বেশ সফল হয়েছিল। তারপর একাধিক ছবিতে কাজ করলেও ১৯৮৬ মুক্তি পায় ম্যায় বলওয়ান। ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে কাজ করেন মিঠুন।
সেরা ছবি
১৯৮৬ সালে মুক্তি পায় জিন্দেগানি। ছবিতে রেখার সঙ্গে কাজ করেছিলেন মিঠুন। তারপর ১৯৮৪ সালে মুক্তি পায় বাজি। ধর্মেন্দ্র, রেখার সঙ্গে কাজ করেন মিঠুন চক্রবর্তী।
সেরা ছবি
১৯৮৪ সালে মুক্তি পায় কশম পয়দা করনে ওয়ালো কি। স্মিতা পটেলের সঙ্গে কাজ করেন মিঠুন। ১৯৮৭ সালে মুক্তি পাওয়া ডান্স ডান্স মিঠুনের কেরিয়ারের সেরা ছবি।
সেরা ছবি
১৯৮৯ সালে মুক্তি পায়ে প্রেম প্রতিজ্ঞা। ছবিতে মাধুরী দীক্ষিত, বিনোদ খান্নার সঙ্গে কাজ করেন মিঠুন। তারপর বছর মুক্তি পায় Shandaar. সালে মুক্তি পায় ছবিটি। মিঠুনের কেরিয়ারের এটিও একটি সেরা ছবি।
সেরা ছবি
তেমনই তারপরের বছর ১৯৮৮ সালে মুক্তি পাওয়া কম্যান্ডো মিঠুনের কেরিয়ারের আরও এক সেরা ছবি। তারপর ১৯৯০ সালে মুক্তি পাওয়া অগ্নিপথ ছবিটিও মিঠুনের কেরিয়ারের সেরা ছবি।
সেরা ছবি
১৯৯৪ সালে মুক্তি পায় বাজি। ছবিতে ধর্মেন্দ্র, রেখার সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেন মিঠুন। তারপর ১৯৯৮ সালে মুক্তি পায় গুন্ডা। শক্তি কাপুর, মুকেশ ঋষির সঙ্গে কাজ করেছিলেন মিঠুন।
সেরা ছবি
১৯৯০ সালে মুক্তি পাওয়া রোটি কি কিমত ছবিতে সকলের নজর কাড়েন মিঠুন। তারপর পরের পছর মুক্তি পাওয়া তিনেত্র ছবিটিও বেশ সফল হয়েছিল।
সেরা ছবি
২০০৭ সালে মুক্তি পায় গুরু। ছবিতে অভিষেক বচ্চন, ঐশ্বর্য রাই ও মিঠুনকে দেখা যায় গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে। এরপর ২০১০ সালে মুক্তি পায় গোলমাল ৩। এই কমেডি ছবিতে নজর কাড়েন মিঠুন।