আগামী বছর পাঁচে পা দেবে তারকা-পুত্র। একই সঙ্গে দিদা, বাবা অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায় সামান্য অসুস্থ। সব মিলিয়ে তাই জমাটি উদযাপন আগামী বছরের জন্য তোলা।
সকাল থেকেই বাড়িতে তাই সাজো সাজো রব। মামা, কাকু, জ্যেঠু, দিদার ভিড়। রুপোর থালায় পাঁচ তরকারি, ভাত। পাশে পায়েসের বাটি। আয়োজন পরিপাটি!
বাবা অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায় মাথায় হাত ছুঁইয়ে আশীর্বাদ করেছেন একরত্তিকে। গত বছর আগের দিন মাঝ রাত থেকেই উদযাপন শুরু। এ বারেও নিশ্চয় হয়েছে?
প্রতি বছরেই আদি সকালে ফুল বাবু, বিকেলে সাহেব-সুবো। এ বছরেও তার অন্যথা হয়নি। তাই পোজ দিয়ে ছবি তুলতেই হয়!
বাবার পরেই ছোট্ট আদিকে আশীর্বাদ, আদরে ভরিয়ে দিয়েছেন মা সুদীপা। সঙ্গে ছবি পোস্ট করে অনুরোধ, এত তাড়াতাড়ি বড় হয়ে যাস না!
বাঙালি রীতি মেনে রুপোর থালায় পাঁচ রকমের ভাজা, তরকারি, ঘি, ভাত, লুচি, পমফ্রেট মাছ, মুরগির মাংসের এলাহি আয়োজন। সব দিদা নিজে হাতে রেঁধেছেন!
আশীর্বাদ করেছেন দিদা দীপালি মুখোপাধ্যায়
আশীর্বাদ করে পায়েস খাইয়ে দিয়েছেন পিনাকী জ্যেঠু, সঞ্জয় কাকু
আশীর্বাদ করেছেন সুমিত্রা মাসি
আশীর্বাদ করেছেন ঝুলন দিদি
৯ নভেম্বর ছিল দিদার জন্মদিন। সে দিন নাতিবাবু একই ভাবে উদযাপনে মেতেছিল।