শুধু শ্রীময়ী নয়, ভক্তরাও এবার ক্লান্ত শ্রীময়ীর জীবনে দুঃখ দেখতে দেখতে। এবার ফিরুক সুখের দিন। রোহিত সেন হাত ধরুক শ্রীময়ীর। না বলা সম্পর্কই এবার বাস্তব রূপ নিক পর্দায়। হাজার হাজার আর্জি জমা পড়ল স্টারজলসার কাছে।
এক বাঙালি মধ্যবিত্ত পরিবারের স্ত্রীয়ের কপালে ঠিক যতটা তাচ্ছিল যুটতে পারে সবটাই যেন ভাগ্য ঢেলে দিয়েছে শ্রীময়ীকে।
প্রথম থেকে কেবল সংসার টেনে যাওয়া, অথচ সকলের চোখের অলক্ষে জল ফেলে জীবন কাটানো এই ছিল চরিত্র।
যা পরতে-পরতে মন ছুঁয়েছিল ভক্তদের। শ্রীময়ীর কষ্ট যেন তিলে তিলে সকলের মন ভার করতে থাকে। মুহূর্তে হয়ে ওঠে এই ধারাবাহিক জনপ্রিয়।
একটাই ছিল এর ইউএসপি। তা হল, এই চরিত্রে অভিনয় করছিলেন ইন্দ্রানী হালদার। যাঁর অভিনয়গুণে শ্রীময়ী প্রতিটা ঘরের মানুষ হয়ে ওঠে।
তাঁর ব্যাথায় সকলেই হয়ে ওঠে সমব্যাথী। মুহূর্তে চায়ের আসরের সঙ্গে দেখা এই ধারাবাহিক সর্বাধিক টিআরপি ঘরে তুলে আনে।
টানা চলতে থাকা এই ধারাবাহিকের ছিল না কোনও পতনের অধ্যায়। তবে আর নয়।
শ্রীময়ীর কপালে আর কষ্ট নয়। গল্পের মোড় বদলে দিয়েছে রোহিত সেন, তথা টোটা রায় চৌধুরী।
শ্রীময়ীর হয়ে সকলের এখন একটাই চাওয়া তাঁরা দুজন এক সঙ্গেই থাকুক। অনিন্দ আর জুনের অত্যাচার বন্ধ হোক।
বর্তমানে অনিন্দ অসুস্থ, হাসপাতালে ভর্তি। অমনি বুদ্ধি খেলে গেল দর্শকদের মনে। মেরে ফেলা হোক অনিন্দকে।
আর রোহিতের হাত ধরে সুখী হোক শ্রীময়ী। বর্তমানে এমনই আর্জিতে ভরে উঠছে স্টারজলসার ইমেল বক্স।
সকলেই শ্রীময়ীর মুখে একটু হাসি দেখতে চায়। সকলেই চায় শ্রীময়ীর সঙ্গে রোহিতের রোম্যান্স।
আর দুঃখ কিংবা কষ্ট নয়, গল্পের মোড় ঘুরে এবার পাল্টে যাক শ্রীময়ীর জীবন, এই সুবর্ণ সুযোগ, প্রার্থনা ভক্তদের।
এছাড়াও প্রতিদিন মেনুতে কুমড়ো থাকা মানেই শরীরে প্রোটিনের ব্যালেন্স বজায় থাকা।