নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রীর ক্যারিশ্মার জাঁদুতেই কাত আট থেকে অষ্টাদশী। তার চোখের ইশারাতেই ঘুম উড়েছে একাধিক পুরুষদের। শরীর বিহঙ্গে আজও তিনি টেক্কা দিতে পারেন নিউকামারদের। নব্বইয়ের দশকের সেই অভিনেত্রী আজও তার ক্যারিশ্মায় মুগ্ধ করে রেখেছে নেটিজেনদের। তিনি হলেন বলিউডের এভারগ্রীন অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত। পুরোনো একটি প্রতিবেদনকে ঘিরে ফের ভাইরাল মাধুরী। মাধুরীর জীবনের এমন এক সত্য রয়েছে যা তিনি কখনও প্রকাশ্যে আনতে চান না। অতীততে এখনও ভয় পান নায়িকা।
সালটা ১৯৮৪। অবোধ ছবিতে মাধুরীর অভিনয় খুবই আলোচিত হয়েছিল। তারপর থেকেই তিনি এভারগ্রীন অভিনেত্রীর তকমা পেয়েছেন।
211
১৯৯১ সালে সাজন ছবির শ্যুটিংয়ের সময় থেকে সঞ্জয়-মাধুরীর ঘনিষ্ঠতা বেড়ে যায়। তখন থেকেই গুঞ্জন শোনা যায়। সেই ছবির সময়েই সঞ্জয় দত্ত বিয়ে করেছিলেন।
311
নব্বইয়ের দশকে সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে তার সম্পর্ক খবরের শিরোনামে ছিল। এমনকী সঞ্জয় দত্ত তা স্বীকারও করেছিলেন।
411
সঞ্জয় দত্তের বায়োপিক সঞ্জু তেও মাধুরীর একটি দৃশ্য থাকবে বলে শোনা গিয়েছিল। কিন্তু মাধুরী নিজেই সেই দৃশ্যে কাঁচি চালিয়েছিলেন।
511
মাধুরী বর্তমান সুখী দাম্পত্যে রয়েছেন । তিনি কখনওই চাননি তার অতীত বর্তমানে নেমে আসুক। সুখী জীবনে অতীতের ছায়া যাতে না আসে তাই তিনি এমনটা করেছিলেন।
611
সঞ্জু ছবিতে একটি দৃশ্য ছিল যেখানে সঞ্জয় দত্ত গ্রেফতার হওয়ার পর কোনও অভিনেত্রীকে ডেকেছিলেন। সেই ফোন কলটি অভিনেত্রীর মা ধরেছিল। তিনি জানিয়েছিলেন যে অভিনেত্রী তার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক রাখতে চান না। আর এটা যে মাধুরী ছাড়া আর কেউ নন, তা সবারই জানা ছিল।
711
সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল মাধুরীর। তাঁদের মধ্যে সম্পর্কের গভীরতা যখন বাড়তে থাকে, তখনই গ্রেফতার হন সঞ্জয় দত্ত। মুম্বই হামলার সময় সঞ্জয়কে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তখন পুলিশ তাকে একটা ফোন কলের অনুমতি দিয়েছিল। এবং সঞ্জয় মাধুরীকেই কলটা করেছিল।
811
সঞ্জয় দত্তের এই গ্রেফতারির পরই নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন মাধুরী। এমনকী জেলেও দেখা করতে যাননি অভিনেত্রী। তারপরই তাদের সম্পর্কে চিড় ধরে।
911
তারপর সঞ্জয়তে নিয়ে প্রশ্ন উঠলেই মাধুরী কোনও উত্তর দিতেন না। সর্বদাই নীরব থাকত। তিনি কোনওদিনই স্বীকার করেননি যে সঞ্জয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল।
1011
১৯৯৯ সালে শ্রীরাম নেনে-র সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। তারপরই মার্কিন যুক্তরাষ্টে চলে যান মাধুরী।
1111
সময় যত পেরিয়েছে পরিস্থিতিরও তত বদল হয়েছে। বর্তমানে সঞ্জয় দত্তও নিজের পরিবারের সঙ্গে খুশি রয়েছে।