গত বছর এমন সময় সুশান্তের সঙ্গে প্যারিস ভ্রমণ। কিন্তু একটা বছর ঘুরতে না ঘুরতেই যে এভাবে ভাগ্যের চাকা ঘুড়ে যাবে তা ভাবতেও পারেননি রিয়া চক্রবর্তী। মুহূর্তের মধ্যে যেন ঝড় বয়ে যায়। জেলে কাটানো মুহূর্তগুলো ঠিক কেমন ছিল রিয়ার
রিয়া চক্রবর্তীর উকিল সতীশ মানসিন্ধে এবার মুখ খুলে জানালেন, কীভাবে দিন কেটেছিল জেলে রিয়ার।
রিয়া প্রথম রাত জেলে কাটানোর পর থেকেই তড়িঘড়ি জামিনের জন্য আবেদন করেছিলেন।
কিন্তু জামিন মিলতে হয়ে গেল মোটের ওপর ২৮ দিন। এই ২৮ দিন ঠিক কীভাবে ছিলেন রিয়া। সতীশ মানসিদ্ধে জানান, তিনি সচারচর কারুর সঙ্গে জেলে দেখা করতে যান না।
কিন্তু রিয়া চক্রবর্তী কেমন আছেন তা জানতে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে গিয়ে রিয়ার মানসিক জোরকে দেখে খুশি হয়েছিলেন সতীশ।
জেলে গিয়ে প্রথম রাতেই কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন রিয়া। এমনই খবর ছড়িয়ে পড়েছিল বিভিন্ন মহলে। কিন্তু তারপর মনকে শক্ত করেছিলেন রিয়া।
একের পর এক বেলের আবেদন খারিজ। তাই নিজেকে ঠিক রাখতে, ও করোনার সংক্রমণ থেকে বাঁচতে প্রতিদিন নিয়ম করো যোগা করতেন রিয়া।
যা দেখে খুশি হয়েছিলেন মানসিদ্ধে। তিনি জানিয়েছিলেন, রিয়া বেঙ্গল টাইগার। তাঁর বিশ্বাস ছিল রিয়া লড়াইটা লড়বে।
যারা যারা তাঁর সন্মান নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে, সকলকে যোগ্য জবাব দিতেও নাকি প্রস্তুত রিয়া চক্রবর্তী।