যদিও প্রথমে শুরুর দিকে সুকেশের ডাকে সাড়া দেননি জ্যাকলিন। এরপর নায়িকার হেয়ার ড্রেসারের মারফত যোগাযোগ করেন সুকেশ চন্দ্রশেখর। নিজের পরিচয় গোপন করে একজন টিভি নেটওয়ার্কের কর্ণধার এবং গয়নার ব্যবসায়ী হিসেবেও নিজেকে পরিচয় দিয়েছিলেন কনম্যান সুকেশ চন্দ্রশেখর। ইডি-র সূত্র থেকে জানা গেছে, কনম্যান সুকেশ চন্দ্রশেখর নিজেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচয় দিয়েছিলেন। জ্যাকলিন জানিয়েছেন, জেলে বসে যে সুকেশ তাকে ফোন করেছে , তা ঘুণাক্ষরে টের পাননি। এমনকী বারবার এড়িয়ে যাওয়ারও চেষ্টা করেছিলেন। শুধু তাই নয়, জ্যাকলিনকে জেলে বসেই ভিডিও কল করত সুকেশ। আসলে জেলের ভিতরেই আস্ত একটা অফিসের সেট আপ তৈরি করেছিলেন সুকেশ। যার ফলে বোঝারও কোনও উপায় ছিল না।