যৌনমিলনের সময় প্রচন্ড কন্ট্রোল ফ্রিক শাহিদ, কবীর সিং-কে শান্ত করার সহজ উপায় বাতলালেন মীরা

বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় জুটি শাহিদ কাপুর এবং মীরা রাজপুত। ২০১৫ সালে নিজের চাইতে বেশ অনেকটাই ছোট মীরাকে বিয়ে করেন শাহিদ। বিয়ের পাঁচ বছরের মাথায় দুই সন্তানের বাবা -মা হয়েছেন শাহিদ কাপুর এবং মীরা রাজপুত।

বরাবরই নিজের ব্যক্তিগত জীবনের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভক্তদের সঙ্গ শেয়ার করে লাইমলাইটে থাকেন বলিপাড়ার এই হট দম্পতি। বেশ কিছুদিন আগে মীরা নিজের লাইফস্টাইল সম্বন্ধে মুখ খুলেছিলেন। নিজের পোশাক থেকে স্টাইল স্টেটমেন্ট সবটাই তিনি নিজের পছন্দমতো করেন।

অভিনয়ে না এলেও বলি তারকাদের টক্কর দিতে প্রস্তুত শাহিদ পত্নী মীরা রাজপুত। যোগ চর্চায় তিনি দারুণ বিশ্বাসী তা সকলেই জানেন। এবার  অনুরাগীদের যোগচর্চায় উৎসাহ বাড়াতে এক ভার্চুয়াল ওয়ার্কশপের ব্যবস্থা করেন মীরা।

এই সেশনে যোগা নিয়ে প্রশ্ন করতেও অনুরাগীদের অনুরোধ করেন শাহিদ পত্নী মীরা এবং যারা সাড়াও পেয়েছিল। এত প্রশ্নের মাঝেও এক নেটিজেনের প্রশ্ন নজর কেড়েছে মীরার। যেখানে লেখা ছিল কবীর সিং জিন্দাবাদ।
 

শাহিদের কেরিয়ারে সবচেয়ে বড় হিট কবীর সিং। ২৫০ কোটিরও বেশি আয় করেছিল এই ছবি। তবে বক্স অফিসে ঝড় তোলার পাশাপাশি বিতর্কও  হয়েছিল প্রচুর। 
 

একদিকে আদ্যোপান্ত প্রেমিক, অন্যদিকে সাংঘাতিক মাথা গরম করা নেশাগ্রস্থ কবীর। প্রেমিকা চলে যাওয়ার পর নেশা  ও মাথা গরমই ছিল তার সঙ্গী। এবার কবীর সিং-কে শান্ত করার  সহজ উপায় বাতলালেন মীরা রাজপুত।

নেটিজেনদের প্রশ্নের উত্তরে মীরা যোগ্য জবাব দিয়ে বলেছেন, মীরার টোটকা, কবীরকে অনুলোম বিলোম করে যেতে হবে, যেটা ওর মেজাজকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে।
 

মীরার এই জবাব নজর কেড়েছে নেটিজেনদের।  যোগাসন করলে শরীর ও মেজাজ দুই-ই ঠান্ডা থাকে। তবে কি অনুলোম বিলোম করেই নিজের মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখেন শাহিদ কাপুর।
 

বেশ কিছুদিন আগেও নেহা ধুপিয়ার একটি চ্যাট শো-এ গিয়েছিলেন শাহিদ ও মীরা।  সেখানেই নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে মুখ খোলেন এই দম্পতি। 

যৌনজীবন থেকে বেডরুমের গোপনীয়তা সব কিছু নিয়ে খুল্লামখুল্লা জবাব দিয়েছিলেন মীরা। নিজেদের যৌনজীবন সম্পর্কে মুখ খুলতে গিয়ে শাহিদের একটি বেডরুম সিক্রেট সকলের সামনে তুলে ধরেছিলেন মীরা।

মীরা জানিয়েছিলেন, শাহিদ কাপুর প্রচন্ড কন্ট্রোল ফ্রিক। এমনকী বিছানায় কী করতে হব সেটাও শাহিদ জানিয়েছিলেন। প্রকাশ্যে এই কথা শোনার পরই লজ্জায় লাল হয়ে গেছিলেন শাহিদ।