কেবল সীতা চরিত্রের জন্য নয়, আরও এক ছবির জন্য অতিরিক্ত পারিশ্রমিক চেয়ে ট্রোল হয়েছিলেন করিনা
বর্তমানে বিতর্কের তুঙ্গে রয়েছেন করিনা কাপুর। ১২ কোটি টাকার চাহিদাই যেন জীবনে ডেকে আনল মহা বিপর্যয়। ট্রোল থেকে শুরু করে সমালোচনা, সীতা চরিত্রের জন্য কেন এত টাকা হাঁকলেন! প্রশ্নবাণে জর্জরিত করিনা। ওঠে বয়কটের ডাকও। তবে এই প্রথম নয়।
করিনা কাপুরের লাইফে অধিকাংশ ছবি সুপারহিট। অভিনয় জগতে কখনো তাকে ফিরে তাকাতে হয়নি। ব্লকবাস্টার সুপারহিট হাউসফুল এই শব্দগুলো কারিনার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে। ছবি পরিচালক থেকে প্রযোজক সকলেরই জানা এই গোপন রহস্য
অভিনয় দিয়েই বাজিমাত। এরপর উপরিপাওনা স্টানিং লুক পর্দায় নিজেকে উপস্থাপন করার কায়দা। তবে বরাবরই করিনা কাপুর বি-টাউনের নানা ইমব্যালেন্স কথা বলতে পিছপা হন না।
কখন উঠে আসে অভিনেতা-অভিনেত্রীর মধ্যে থাকা পার্থক্য। কখনো বা স্থান পায় পারিশ্রমিক। বিষয় কম্প্রোমাইজ করতে নারাজ করিনা কাপুর।
তিনি মনে করেন মেয়েরাও সমান পরিমাণে একটি ছবি ফেস হতে পারে। কারিনার রেডিও শো এর মাধ্যমে ইদানিং একাধিক তারকা খোলামেলা আড্ডায় মেতে উঠছেন সাইফ পত্নীর সঙ্গে।
সম্প্রতি অনিল কাপুরের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনায় বসলেন করিনা কাপুর। সেখানে উঠিল ভিরে দি ওয়েডিং ছবি প্রসঙ্গ।
অভিনেতা-অভিনেত্রীদের থেকে বেশি টাকা নেয় এ শোনামাত্রই মুখ খুললেন অনিল কাপুর। জানালেন তাকে অনেকেই বলেছিলো কারিনা কাপুর ভিরে দি ওয়েডিং এর জন্য অনেক বেশি টাকা চাইছে।
ছবির প্রযোজক ছিলেন অনিল কাপুর। এটা শোনা মাত্রই কোনরকম নেগোসিয়েশনের দিকে না গিয়ে প্রোডাকশন কে জানিয়েছিলেন অনিল কাপুর বেবো যা চাইছে তাই দেওয়া হোক।
কিন্তু নিজের ক্ষেত্রে এমনটা পছন্দ করেনা অনিল কাপুর। তিনি বলেন সবসময় সঙ্গেই যুক্ত থাকার আনন্দটাই আলাদা। বর্তমানে বহু ছবি হচ্ছে যেখানে তার পারিশ্রমিক কম।
অভিনেতা অভিনেত্রী ও তার থেকে অনেক বেশি রোজগার করে। কিন্তু অনেক কম টাকা তেইশ এইসবই সঙ্গে যুক্ত থেকে থাকেন অনিল কাপুর।