করিনাকে সইফ সাফ জানিয়েছিলেন, যে তিনি এখন আর বছর পঁচিশের যুবক নন, যে রোজ করিনাকে রাতের বেলা গাড়ি করে বাড়ি ছেড়ে আসতে হবে।তারপরই সটান করিনার মায়ের কাছে তাদের সম্পর্কের কথা জানান সইফ। পাশাপাশি দৃপ্ত ভঙ্গিতে লিভ-ইনেরও অনুমতি চান।করিনার মা ববিতাও এসব শুনে কোনওরকমের দ্বিরুক্তি করেনন নি, বরং সইফের এককথাতেই রাজি হয়ে গিয়েছিলেন। নিজের মতোন করেই লিভ-ইনে থাকার জন্য বেবোর মায়ের কাছে অনুমতি চেয়েছিলেন সইফ আলি খান। এবং বিয়ের ব্যাপারেও এভাবেই কাপুর পরিবারের মন জিতে নিয়েছিলেন সইফ আলি খান।