বলিউডের অন্যতম নবাব পাওয়ার কাপল সইফ আলি খান ও করিনা কাপুর খান। ২০১২ সালে বিয়ে হয় করিনা-সইফের। তারপর থেকে ৯ বছর ধরে চুটিয়ে সংসার করছেন নবাব কাপল। ৪০ বছর বয়সী বলি অভিনেত্রী করিনা কাপুর খান সদ্যই দ্বিতীয় সন্তানের মা হয়েছেন। ৪ সন্তানের বাবা হওয়ার পরও নিজেকে যেন কঠোর ভাবে ধরে রেখেছেন সইফ আলি খান। পতৌদির নবাব যেন বলিউডের অ্যাংরি ইয়াং ম্যান। তবে বিয়ে-সন্তান-সম্পর্ক নিয়ে সবসময়েই লাইমলাইটে থাকেন করিনা। প্রেমপর্ব চলাকালীন লিভ-ইনে থাকতে চেয়েছিলেন সইফ আলি খান। তবে বিয়ের আগে লিভ-ইনের সাহসীকতা দেখালেও নিজেকে ভাল রাখতে করিনার এই উপদেশ আজও মেনে চলেন সইফ আলি খান। শুধু তাই নয়, লিভ-ইনের উদ্দাম সহবাসের পরই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সইফ-করিনা।
'টশন' ছবিতেই একে-অপরকে মন বিনিময় হয়েছিল সইফ-করিনার। তারপর বেশ কয়েকটি ছবিতেই একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল এই লাভবার্ডসকে। বিয়ে করার আগে একে অপরের কো-স্টার হিসেবেই কাজ করেছেন এই পাওয়ার কাপল। ' ওমকারা' ছবিতে একসঙ্গে কাজ করলেও তাদের সম্পর্ক অতটাও ভাল ছিল না।
210
৪০ বছর বয়সী বলি অভিনেত্রী করিনা কাপুর খান সদ্যই দ্বিতীয় সন্তানের মা হয়েছেন। ৪ সন্তানের বাবা হওয়ার পরও নিজেকে যেন কঠোর ভাবে ধরে রেখেছেন সইফ আলি খান। পতৌদির নবাব যেন বলিউডের অ্যাংরি ইয়াং ম্যান।
310
বলিউডের অন্যতম নবাব পাওয়ার কাপল সইফ আলি খান ও করিনা কাপুর খান। ২০১২ সালে বিয়ে হয় করিনা-সইফের। তারপর থেকে ৯ বছর ধরে চুটিয়ে সংসার করছেন নবাব কাপল।
410
দীর্ঘদিনের প্রেম পরিণতি পায় ২০১২ সালে। তারপর থেকে চুটিয়ে সংসার করছেন নবাব কাপল করিনা-সইফ। ৫০ বছরেই ফের সন্তানের বাবা হয়েছেন সইফ। বিয়ে-সন্তান-সম্পর্ক নিয়ে সবসময়েই লাইমলাইটে থাকেন সইফিনা জুটি।
510
তবে বিয়ে-সন্তান-সম্পর্ক নিয়ে সবসময়েই লাইমলাইটে থাকেন করিনা। প্রেমপর্ব চলাকালীন লিভ-ইনে থাকতে চেয়েছিলেন সইফ আলি খান। তবে বিয়ের আগে লিভ-ইনের সাহসীকতা দেখালেও নিজেকে ভাল রাখতে করিনার এই উপদেশ আজও মেনে চলেন সইফ আলি খান।
610
শুধু তাই নয়, লিভ-ইনের উদ্দাম সহবাসের পরই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সইফ-করিনা। কী এমন উপদেশ দিয়েছিলেন করিনা, যা আজও অক্ষরে অক্ষরে পালন করেন সইফ আলি খান।
710
নেটমাধ্যম থেকে সর্বদাই নিজেকে দূরে রাখেন সইফ আলি খান। ফেসবুক থেকে ইনস্টাগ্রাম কখনই দেখা মেলে মা নবাব পুত্রর। স্ত্রী করিনার উপদেশ মেনেই নিজেকে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে রাখেন। তেমনটাই জানিয়েছেন ছোটে নবাব।
810
সর্বদাই ট্রোলারদের লক্ষ্যের তালিকায় শিরোনামে থাকেন সইফিনা জুটি। কখনও সন্তান তো কখন নিজেদের নিয়ে হামেশাই ট্রোলের মুখে পড়েন এই জুটি।একটা সময়ে তাকে নিয়ে কী লেখা হতো তা নিয়ে নিয়মিত খোঁজ খবর রাখতেন সইফ আলি খান। নিজেকে নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য দেখলে তার মেজাজ খারাপ হয়ে যেত। তারপর করিনা এই নজরদারি বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছিল।
910
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সইফ জানিয়েছেন, আমি এখন আর নেতিবাচক মন্তব্য পড়ি না। আমি নেটমাধ্যম থেকে অনেকটাই সরিয়ে নিয়েছি নিজেকে। এবং তাতে ভাল আছি। করিনার এই উপদেশ আজও মেনে চলেন সইফ।
1010
নিজেকে নিয়ে আর কোনও রকমের খবর তিনি পড়েন না। কারণ অভিনেতার মতে, নেটমাধ্যমের সাহায্য নিয়ে হিংস্রতা ছড়ানো অনেক বেশি সহজ। তাই সেখান থেকে দূরত্ব বজায় রাখাই শ্রেয়।