দিনের পর দিন ইলিশের টোপ, ভেট পেয়ে খুশ মেজাজে গলে যেতেন কিশোর কুমার

কিশোর কুশারের জীবনে যতটা ওঠা পড়ার গল্প রয়েছে, ঠিক ততটাই বর্ণময় তাঁর মজার মজার কাহিনি। কখনও বাড়ির সামনে লিখে রাখতেন কিশোর হইতে সাবধান, কখনও আবার চুল কেটে হাজির হতে শ্যুটে, তবে খাওয়ার বিষয় তাঁর মন ছিল বরাবরই দুর্বল। 

Jayita Chandra | Published : Jun 30, 2021 3:39 AM IST
111
দিনের পর দিন ইলিশের টোপ, ভেট পেয়ে খুশ মেজাজে গলে যেতেন কিশোর কুমার

কিশোর কুমার খেতে ও খাওয়াতে ভিষণ পছন্দ করতেন। পাত পেড়ে খাওয়াটা যেমন ছিল পছন্দের তেমনি মাঝে মধ্যেই সকলকে নিমন্ত্রণ করে খাওয়াতেন তিনি। 

211

তবে খাবারের নিমন্ত্রণে থাকত কেবল খাবরই। মদ্যপানের কোনও ব্যবস্থাই করতেন না তিনি। কিশোর কুমার মদ্যপান পছন্দ করতেন না তিনি। 

311

বাড়িতে আয়োজন করতেন বাঙালি খাবার। লুচি মাংস, আলুরদম, বেগুন ভাজা, মেনু ভরে কেবল থাকত সুস্বাদু বাঙালি পদ। 

411

বহু গায়ক, প্রযোজক, সুরকার তাঁর বাড়িতে যাতায়াত করতেন। সকলেই ভক্ত ছিলেন কিশোর কুমারের বাড়ির খাবারের। 

511

তবে কিশোর কুমার যে মাছের প্রতি দুর্বল ছিলেন তা সকলেরই ছিল জানা। কেউ যদি কলকাতায় আসতেন, তবে ফেরার পথে কিশোর কুমারের জন্য নিয়ে যেতেন মাছ। 

611

ইলিশ মাছ ছিল কিশোর কুমারের খুব পছন্দের। তাই মাঝে মধ্যেই শচীনদেব বর্মন, শক্তি সামন্তরা ইলিশ নিয়ে যেতেন তাঁর জন্য। 

711

ধূমপান ও মদ্যপান নিয়ে ভক্তদের শতর্ক করতেন তিনি। নিজেও খাওয়া পছন্দ করতেন না। তবে ভোজন রসিক কিশোর কুমার দুটি খাবরকে বেশ ভয়ে পেতেন। 

811

বিরিয়ানি ও সিঙ্গারা। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন কিশোর কুমার, তারপর থেকেই ছেড়েদেন সিঙ্গারা। আর বিরিয়ানির সঙ্গে সম্পর্ক সুরের। 

911

রেকর্ডিং-এর কয়েকদিন আগে আর বিরিয়ানি খেতেন না কিশোর কুমার, তিনি মনে করতেন বিরিয়ানি খেলেই গলা থেকে বেড়বে না সুর। 

1011

কিশোর কুমারকে সকলেই ভিষণ পছন্দ করতেন, শ্রদ্ধার পাশাপাশি ভয় পেতেন অনেকে। তাই রেকর্ডিং-এর জন্য তাঁকে রাজি করাতে রীতিমত দিতেন ঘুষ। 

1111

তবে কিশোর কুমারের কাছে একটাই ঘুষ কাজ করত, তা হল মাছ। কেউ যদি তাঁর কাছে ভেট হিসেবে মাছ পাঠাতেন তাহলেই মুহূর্তে রাজি হয়ে যেতেন কিশোরকুমার। 

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos