চাকরির ডঙ্কা পেটাচ্ছে সরকার, কাজের আশা ছেড়ে চায়ের দোকান খুললেন ইঞ্জিনিয়ার

মেধাবী ছাত্র, অভাবের সংসারে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। কিন্তু  ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেও চাকরি আর জুটল কই! রোজগারের আশায় চায়ের দোকান খুলেছেন পূর্ব বর্ধমানের মন্তেশ্বরের যুবক সনজু কুণডু।
 

Asianet News Bangla | Published : Sep 9, 2020 3:14 PM IST / Updated: Sep 09 2020, 09:21 PM IST

15
চাকরির ডঙ্কা পেটাচ্ছে সরকার, কাজের আশা ছেড়ে চায়ের দোকান খুললেন ইঞ্জিনিয়ার

বাবা সবজি বিক্রেতা। অভাবকে সঙ্গী করেই বড় হয়েছেন সনজু। কিন্তু শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও পড়াশোনা ছাড়েননি তিনি। ছাত্র হিসেবেও মেধাবী ছিলেন বরাবরই।
 

25

২০১৩ সালে স্টার মার্কস পেয়েছিলেন মাধ্যমিকে। এরপর বিজ্ঞান নিয়ে ভর্তি হন উচ্চমাধ্যমিকে। সেই পরীক্ষায়ও ভালো ফল করেন সনজু।
 

35

সাধারণত উচ্চমাধ্যমিকে যাঁরা বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করে, তারা অন্তত একবার জয়েন্ট এন্ট্রাসও দেয়। সনজুর ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ঘটেনি। জলপাইগুড়ির একটি সরকারি কলেজে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগও পেয়ে যান তিনি।
 

45

পরিবারের যা অবস্থা, তাতে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না। ভেবেছিলেন, চাকরি পাওয়ার পর ঋণ শোধ করে দেবেন। কিন্তু তা আর হল কই! ইঞ্জিনয়ারিং পাশ করার দু'বছর পরেও চাকরি জোটেনি সনজু।
 

55

ব্যাঙ্কের ঋণ শোধের চাপ তো  ছিলই, সবজি বিক্রেতা বাবাও গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। নিরুপায় হয়ে সংসারের হাল ধরতে এখন চা খুলে বসেছেন ইঞ্জিনিয়ার সনদু কুণডু।
 

Share this Photo Gallery
click me!
Recommended Photos