করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক আসবে জানুয়ারিতে, তারপরেও চ্যালেঞ্জ থাকবে বললেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

Published : Oct 02, 2020, 04:20 PM IST

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ক্রমশই বাড়ছে দেশে। বাড়েছে মৃত্যুর সংখ্যাও। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে আরও একবার আশার কথা শোনালেন এইমস কর্তা। চিকিৎসক রণদীপ গুলেরিয়া   জানিয়েছেবন সবকিছু পরিকল্পনা মাফিক চললে ভারতের হাতে করোনাভাইরাস চলে আসবে আগামী বছর জানুয়ারি মাসে। তবে প্রথম দফায় করোনা প্রতিষেধক গোটা দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যাবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।   

PREV
110
করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক আসবে জানুয়ারিতে, তারপরেও চ্যালেঞ্জ থাকবে বললেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

 এইমস-এর ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক পরিকল্পনা মাফিক চললে আগামী বছর জানুয়ারি মাসেই ভারতের বাজারে দেখা যাবে করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক। 

210

 রণদীপ গুলেরিয়া পরিষ্কার করে জানিয়েছেন, প্রতিষেধক তৈরির থেকেও এখন আরও বড় চ্যালেঞ্জ দেশের সকল মানুষের মধ্যে সুষ্ঠুভাবে তা বাতরণ করা। 

310

করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক কার্যকর রূপে গণ্য করার পর দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জটি হল প্রচুর পরিমাণে তা উৎপাদন করা।

410


তারপরেই তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয় কী ভাবে করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক গোটা দেশে বিলি করা হবে। সেই সময় তিনি বলেন তা নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা শুরু হয়েছে। 

510

রণদীপ গুলেরিয়ার কথায় অগ্রাধিকারের ভিত্তিতেই করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক বিলি করা হবে। ঝুঁকি পূর্ণ আর ঝুঁকি বিহীন মানুষের মধ্যে ভাগ করেই তা সরবরাহ করা হবে। 

610

 বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কথায় দেশে ঝুঁকিপূর্ণদেরই অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে প্রথম প্রতিষেধক দেওয়া হবে। আর সেই তালিকায় রয়েছে চিকিৎসক, নার্সসহ জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা। আর রয়েছে যাঁদের মৃত্যুর সম্ভাবনা বেশি। 

710

অগ্রাধিকারের ভিত্তিতেই প্রতিষেধক বিলি করলে তা সুষ্ঠুভাবে বিরতণ করা যাবে। পাশাপাশি তাঁর কথায় সঠিকভাবে প্রতিষেধক বিলি করা হলে তবেই সংক্রমণের সংখ্যা কমবে। আটকানো যাবে মৃত্যুও। 

810

 প্রয়োজনের কারণে খুব দ্রুততার সঙ্গেই করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক তৈরি হচ্ছে। আর সেই কারণেই অনেক বিশেষজ্ঞই এর দীর্ঘমেয়াদী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। 
 

910

সেই প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক জানিয়েছেন, হিউম্যান ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের দ্বিতীয় আর তৃতীয় পরীক্ষায় যথাযথ সমীক্ষা করলে তা স্পষ্ট হয়ে যাবে। 

1010

করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক প্রদান করার পরেও সমীক্ষা করা ও তথ্য সংগ্রহের ওপর জোর দিয়েছেন চিকিৎসক। পাশাপাশি আগামী দিনেও মাস্কের ব্যবহার আর নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার ওপরেও জোর দিয়েছেন তিনি। কারণ ২০২১ সালেই মহামারির প্রাদুর্ভাব থেকে যাবে বলেই মনে করছেন তিনি। 

click me!

Recommended Stories