করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সহজ ১০টি উপায়

Published : Mar 08, 2020, 04:49 PM IST

ভারতের ক্রমশই বাড়ছে করোনার সংক্রমণ। মারণ এই জীবানুর সঙ্গে লড়াই করতে রীতিমত তৎপর কেন্দ্রীয় প্রশাসন। ইতিমধ্যেই দেশের অধিকাংশ বিমান বন্দরে চালানো হচ্ছে নজরদারী। সেখানেই সন্দেহভাজনদের আদালা করে রেখে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সহ একাধিক স্বেচ্ছ্বাসেবী সংগঠন নাগরিকদের কাছে সচেতন হওয়ার আর্জি জানিয়েছে। ইউনিসেফও বিশ্ববাসীর কাছে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। এই অবস্থায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে সহজ দশটি উপায়।   

PREV
110
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সহজ ১০টি উপায়
লম্বা শ্বাস নিতে হবে। ১০-১২ সেকেন্ড নিশ্বাস ছাড়া চলবে না। কিন্তু এর মধ্যে কাশি হলে বা বুকে যন্ত্রণা হলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেনি আপনি। তারপরই পরামর্শ নিতে হবে চিকিৎসকের।
210
ইউনিসেফ জানিয়েছে, করোনা ভাইরাস বাতাসে ছড়ায় না। মাটি থেকে ছড়ায়। তাই বাইরে থেকে ঘরে ফিরলেই কুড়ি সেকেন্ড ধরে হাত পরিস্কার করতে হবে।
310
কাপড়ে এই ভাইরাস প্রায় ৯ ঘণ্টা পর্যন্ত বেঁচে থাকে। তাইবাইরে থেকে বাড়িতে ফিরেই জামা কাপড় পরিস্কার করে ফেলা উচিৎ। ২ঘণ্টার জন্য রোদে কাপড় শুকালে চিন্তার কোনও কারণ থাকবে না।
410
ভাইরাস হাতে বা মানব শরীরে বেঁচে থাকে মাত্র ১০ মিনিট। তাই বাইরে ভিড়ের মধ্যে ঘুরে বেড়ালে বা কারও সঙ্গে হাত মেলালে সঙ্গে সঙ্গে হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলা উচিৎ। পকটেই রাখতে পারেন স্যানিটাইজার।
510
প্রত্যেক সময় খাবার আগে হাত ভালো করে পরিস্কার করলে এড়ানো যেতে পারে করোনার প্রকোপ।
610
২৬-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বাঁচতে পারে না করোনার জীবানু। তাই গরমকাল পড়ে গেলে দুশ্চিন্তা অনেকটাই কমে যাবে।
710
যদি করোনা ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে তাহলেও চিন্তার কিছু নেই। গরম জল খেলে সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। ১৫ থেকে ২০ মিনিট ছাড়া ছাড়া একঘোঁট অথবা দুঘোঁট গরম জল পান করা যেতে পারে। চা ও উপযোগী।
810
খাবারের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। ঘরে তৈরি খাবার গরম খাবার খেলে সমস্যা এড়ানো যেতে পারে। রান্নায় আদা, গোলমরিচের ব্যবহার প্রয়োজনীয়। কারণ এগুলি শরীরকে গরম রাখে। আপাতত বাড়ির রেফ্রেজারেটার বন্ধ রাখতে পারেন।
910
হাঁচি পেলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার সামনের লোকের থেকে বেশ কিছুটা দূরত্ব বজায় রাখুন। অন্যের ক্ষেত্রেও সেই কথা মনে করিয়ে দিন। সচারচর ভিড় এড়িয়ে চলুন।
1010
হালকা জ্বর, সর্দি কাশি হলে শপিংমল, রেলস্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, স্কুল, কলেজ, অফিস, আদালতের মত পাবলিক প্লেশ এড়িয়ে চলতে হবে। দ্রুততার সঙ্গে পরামর্শ নিতে হবে চিকিৎসকের।
click me!

Recommended Stories