১৭ জানুয়ারি ২০২০ থেকে ১৬ জানুয়ারি ২০২১, এক লম্বা ভয়াবহ সফর পার করে আজ স্বস্তির পথে ভারত। লড়াই করে দেখিয়ে দিয়েছে গোটা দেশ, এক যোগে যে কোনও বিপদের মোকাবিনা করতে প্রস্তুত সকলেই। ভ্যাকসিন উদ্বোধনের লাইভে এসে চোখে জল নরেন্দ্রমোদীর। স্মৃতিতে ফিরল করোনা টাইম লাইন। পর পর বলে চললেন কঠিন যুদ্ধের দিনের লড়াইয়ের কথা। ভিজে এলো চোখ, ভাঙা গলায় বলে চললেন প্রধানমন্ত্রী...
৩০ জানুয়ারি প্রথম ভারতে করোনা কেস পাওয়া যায়। তখন থেকেই সতর্ক হওয়ার পরিকল্পনা শুরু করে দিয়েছিল সরকার।
29
লকডাউনের ঠিক আগের জানতাম, কঠিন সময় আসছে। এত মানুষকে ঘরে বন্দি করে রাখার কাজ সহজ হবে না।
39
কিন্তু লকডাউন হল। তালি থালি আর দিয়া দিয়ে মানুষ তা গ্রহন করল। সার্থক হয়েছে জনতা কার্ফু। প্রধানমন্ত্রী বলে চললেন, জানতাম কঠিন সময় আসছে।
49
বন্ধ হতে চলেছে দেশের অর্থনীতি। মানুষের রোজগার বন্ধ হয়ে যাবে। হা হা কার পড়ে যাবে। সেই দিনগুলোর কথা ভেবে আজও বুক কেঁপে ওঠে।
59
সেই সময় এক কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া, যে যেখানে আছ সেখানেই থাকো। এভাবেই চলতে থাকা। সরকার যেভাবে পেড়েছে সাহায্য করেছে।
69
রেশন দুধ ওষুধ প্রয়োজনীয় সামগ্রী যোগান দিয়ে চলেছে। পাল্লা দিয়ে সাহায্য করে গিয়েছে রাজ্য সরকার। কেন্দ্র ও রাজ্য দুইয়ের সহযোগে সার্থক হয়েছে সেই কর্মসূচী।
79
হাজার হাজার মানুষের কোনও দিন বাড়ি ফেরা হয়নি। প্রথম সারিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে লড়াই করেছেন ডাক্তার স্বাস্থ্যকর্মীরা।
89
কত মায়ের কোল খালি হয়েছে। তখন আমাদের মূল মন্ত্র ছিল একটাই, মাস্ক, দুরত্ব ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা। রাত দিন এক করে ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা করে গিয়েছে সকলে।
99
আজ সেই সকল গবেষক, যোদ্ধা, স্বাস্থ্যকর্মী ও সাধারণ মানুষকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানানোর দিন।