রূপকানোয়ারের রাজস্থান বদলে গেছে। তা আবারও প্রমাণ করলের রাজস্থানের সমাদাদি পঞ্চায়েতের প্রধান পিঙ্কি চৌধুরী। তাঁর দুই সন্তান। কিন্তু কন্যা সন্তান রেখে, পুত্র সন্তানকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ির থেকে নিখোঁজ হয়ে যান। তাঁর খোঁজে উদ্বিগ্ন হয়ে পরিবারের সদস্যরা থানা পুলিশ শুরু করেদেন। তিন্তু পাঁচ দিন পর সকলকে চমকে দিয়ে গ্রামে ফিরে আসেন পিঙ্কি। জানিয়ে দেন তিনি তাঁর প্রেমিকের সঙ্গে লিভ ইন সম্পর্কে থাকবেন। তবে তিনি চলে যাওয়ার পর থেকেই তাঁর বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক নিয়ে গ্রামে শুরু হয়ে যায় কানাঘুসো। তার তাতেই শিলমহর দিলেন তিনি। আর এই রাজস্থানেই ১৯৮৭ সালে স্বামীর সঙ্গে সহমরণে যেতে হয়েছিল রূপ কানোয়ারকে। যা নিয়ে গোটা দেশে রীতিমত আলোচনা হয়েছিল।