পশ্চিমঘাট পর্বতমালায় কর্নাটক, কেরল, তামিলনাড়ু তিন রাজ্যের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে সাম্রাজ্য চলত বীরাপ্পনের। সাধারণ মানুষ থেকে পুলিশ, বন দফতরের কর্মী, অফিসার মিলিয়ে কমপক্ষে ১৫০ হত্যার পিছনে তার যোগ থাকার অভিযোগ। শতাধিক হাতি হত্যার অভিযোগ ছিল। চন্দন কাঠের চোরকারবারে যুক্ত থাকার জন্য তার নামই হয়ে গিয়েছিল চন্দনদস্যু। ২০০৪ সালে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হয় বীরাপ্পনের।