মন টানছে মাইথনে, আজই বেরিয়ে পড়ুন, রইল কলকাতার কাছেই ঘুরতে যাওয়ার নতুন ৫ ঠিকানা
শীতকাল মানেই উৎসবের-খাওয়া-দাওয়ার একটা রেশ লেগেই থাকে। প্রত্য়েকের বাড়িতেই কম বেশী বিয়ে লেগেই আছে। তারপরেই রোমান্টিক হানিমুন। কিংবা বিবাহ বার্ষিকি। অনেকেই বছর শেষে ঘুরতে যেতে এমনিতেও পছন্দ করেন। তবে কোভিড পরিস্থিতিতে এই মুহূর্তে আগের মতো বড় ট্যুর না হলেও কাছে-পিঠে ঘুরেও খুশি মনে বাড়ি ফিরতে পারেন। চলুন এবার তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
সড়কপথে কলকাতা থেকে মাইথনের দূরত্ব মাত্র ২৩৬ কিলোমিটার। মাইথন ড্য়াম এবং এখানের প্রাচীন কল্যাণেশ্বরী মন্দির এখানের অন্যতম ভ্রমণ স্থান। ভোরবেলা গিয়ে রাতেও ফিরে আসা যায়।
কৃষ্ণনগর থেকে ২৮ কিমি দূরে জাতীয় সড়কের পাশেই বেথুয়াডহরি। ভাগ্য ভাল থাকলে আপনার পাশ দিয়েই ঘুরঘুর করবে হরিণ শাবক। শাল-সেগুনের আড়লে আরও অনেক কিছুরই দেখা মিলতে পারে।যেতে পারেন মন ভাল হয়ে যাবে।
৫ ঘন্টার মধ্যেই গাড়ি করে গেলেই পৌছে যাবেন দক্ষিণ ২৪ পরগণার হেনরী আইল্য়ান্ড। এখানে আপনি পাবেন সজানো গোছানো সমুদ্র সৈকত
কলকাতার কাছেই যদি জঙ্গলের সান্নিধ্য পেতে চান তাহলে যান ভালকিমাচান। শব্দ এসেছে ভাল্লুক নাম থেকে। এখানে অসংখ্যা দীঘি-পুকুর, পাখিতে ভরা। গেলে ভাল লাগবে। হাওড়া -বর্ধমান লোকালে নেমে মানকর পৌছে , সেখান থেকে ১০ কিমি দূরেই এই ভালকিমাচান। কাছেই ঘুরে আসতে পারেন যমুনা দিঘি।
ঘুরে আসতে পারেন চিলকা। এই সময় শীতকালে অনেক পরিযায়ী পাখি আসে। বেশ লাগবে ঘুরতে। চিলকা অবশ্য কিছুটা দূরে কলকাতা থেকে। আপনাকে যেতে হলে পুরি হয়ে যেতে হবে। পাশপাশি আপনি পুরি যাওয়া ছাড়া অন্য পরিকল্পনা রাখেন ঘুরে আসতে পারেন কাছে পিঠের সমুদ্র মন্দারমনিতেও। হাওড়া থেকে ট্রেন-বাস প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।