পরিবার পুরো টাকা জমা না করতে পারায়, ওই করোনা আক্রান্তকে ভর্তি নেয়নি ডিসান হাসপাতাল। জানতে পেরেই ডিসান হাসপাতালের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে স্বাস্থ্য কমিশন। এরপর 'ডিসানের লাইসেন্স সাসপেন্ড হওয়া উচিত' বলে জানায় কমিশন। আর মাস ঘুরতে না ঘুরতেই নিজের ফের নিজের অবস্থানে ডিসান।