তুলির বাবা দুটি করে প্যাকেট নিয়ে যায়। ওরা তিনজনে ভাগ করে খায়। একদিন সকালে কোনও খাবারই জুটল না ওদের। 'বড্ড খিদে পেয়েছে, কিন্তু খাব কি?'তুলি র বাবাও অসহায়।ভাত পাবেন কোত্থেকে, পয়সাও যে নেই তেমন। 'দূরে দাঁড়িয়ে আমাদের রাঁধুনি বনমালী দা, আরতি দি সব শুনছিলেন। নিজেদের জন্য রান্না করা ভাত, আর ফ্রিজে রাখা মুরগির মাংস গরম করে চট করে তৈরি হয়ে গেল তুলির প্যাকেট। রাজদ্বীপ, সৌরভ, কৌশিক, তীর্থঙ্কর, মানস, অঞ্জন চক্রবর্তী, মিন্টা, বাপী-প্রায় সকলেই কিছুক্ষণের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল', জানায় যাদবপুর শ্রমজীবী ক্যান্টিন।