গিনেশ বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম তোলার অদম্য ইচ্ছা। সেই ইচ্ছেকে সম্বল করেই ৩ মিটার দৈর্ঘের দুর্গামূর্তি তৈরি করলেন রায়গঞ্জের বাসিন্দা মানস রায়। গতবছরও, চাল ও খড় দিয়ে ৬ মিটারের একটি দুর্গা মূর্তি বানিয়েছিলেন। গিনেস বুকে নাম তোলার জন্য সেটিকে পাঠিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, সামান্য বেশি লম্বা হওয়ায় সেটি বাতিল হয়ে যায়। তাই এবছর গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম তুলতে ৩ মিটার উচ্চতার দুর্গামূর্তি তৈরি করলেন পেশায় চশমা ব্যবসায়ী মানসবাবু।
প্রবল ইচ্ছাশক্তিতে কী না হয়। সেই অদম্য ইচ্ছাই গিনেস বুক অফ রেকর্ডের দিকে আরও এগিয়ে দিল এক ব্যক্তিকে। রায়গঞ্জের বাসিন্দা মানস রায় ৩ মিলিমিটারের একটি দুর্গা মূর্তি তৈরি করেছেন।
25
পেশায় চশমা ব্যবসায়ী রায়গঞ্জের বীনগরের বাসিন্দা মানস রায়। গত বছর, চাল ও খড় দিয়ে ৬ মিলিনমিটারের দুর্গামূর্তি তৈরি করেছিলেন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে পাঠিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সামান্য উচ্চতা বেশি থাকায় বাতিল হয়ে যায়।
35
প্রথমবার ব্যর্থ হলেও থেমে থাকেননি মানসবাবু। এবছর আবারও চেষ্টা করলেন। লকডাউন চলাকালীন সময়টাকে কাজে লাগালেন। চেষ্টা শুরু করেন ৩ মিটার উচ্চতার দুর্গা মূর্তি তৈরি করার।
45
চশমা ব্যবসার সঙ্গে নিজের শখের বসে ছোট দুর্গা প্রতিমা তৈরি করেছেন তিনি। ৬ মিলিমিটার দৈর্ঘের প্রতিমা গিনেস বুকে বাতিল হওয়ায় এবার ৩ মিলিমিটারের তৈরি করেছেন।
55
এবছর এবার ৩ মিলিমিটারের দুর্গা প্রতিমা তাঁকে সাফল্য এনে দিতে পারে। আশা প্রকাশ করলেন তাঁর পরিবার সহ রায়গঞ্জ শহরের বাসিন্দারা।