মূলত প্রাচীন কাল থেকেই এই সমস্যা গুলির জন্য বিভিন্ন টোটকা ব্যবহার করে আসছে মানুষ। বর্তমানে অনেকে এই ঠান্ডা লাগার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বা দোকান থেকে ওষুধ কিনে খেয়ে নি। তবে আপনি যদি প্রাচীন কাল থেকে চলে আসা জনপ্রিয় টোটকা গুলি মেনে চলেন সেক্ষেত্রে আপনার দূর হতে পারে ঠান্ডা লাগার সমস্যা।
ইতিমধ্যেই রাজ্য জুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে শীতের আমেজ। আর এই ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথেই বহু মানুষের ক্ষেত্রেই ঠান্ডা লাগা বা জ্বর, সর্দি, কাশির সমস্যা শুরু হয়ে গেছে। মূলত ঠান্ডার ধাত থাকলে অনেক মানুষের গরম কালেও ঠান্ডা লেগে যেতে দেখা যায়। তবে বেশীরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে এই শীতের শুরুতে বা গোটা শীত জুড়েই সর্দি, কাশি, গলা ব্যথার মতো সমস্যা গুলি লেগে থাকে।
মূলত প্রাচীন কাল থেকেই এই সমস্যা গুলির জন্য বিভিন্ন টোটকা ব্যবহার করে আসছে মানুষ। বর্তমানে অনেকে এই ঠান্ডা লাগার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বা দোকান থেকে ওষুধ কিনে খেয়ে নি। তবে আপনি যদি প্রাচীন কাল থেকে চলে আসা জনপ্রিয় টোটকা গুলি মেনে চলেন সেক্ষেত্রে আপনার দূর হতে পারে ঠান্ডা লাগার সমস্যা। আর এরকমই একটি টোটকা হলো কালো চা- তুলসী।
কালো চা ও তুলসী প্রস্তুত করতে প্রয়োজনীয় জিনিস - এক্ষেত্রে আপনি যদি ঠান্ডা লাগা কমাতে কালো চা ও তুলসী খেতে চান সেক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন হবে বেশ কিছু ঘরোয়া জিনিস। যেগুলি সচরাচর সমস্ত বাড়িতেই থেকে থাকে। এই উপদানগুলি হলো -
কালো চা ও তুলসী প্রস্তুত করার পদ্ধতি - আপনার ও যদি ঠান্ডা লাগার ধাত থেকে থাকে তাহলে আপনিও জেনে নিন কিভাবে এই কালো চা ও তুলসী প্রস্তুত করতে হয়। নীচে ধাপে ধাপে দেওয়া হলো সেই পদ্ধতি।
কালো চা ও তুলসীর উপকারী গুন - কালো চা ও তুলসীর মিশ্রন টিতে যে সকল জিনিস দেওয়া হয় থাকে অর্থাৎ কালো চা পাতা, হলুদ, আদা ও তুলসী সকলেই নিজ নিজ স্বাস্থ্য গুনে ভরপুর। সেই কারনেই এই মিশ্রণ যদি খালি পেটে সকালে উঠে খাওয়া যায় সেক্ষেত্রে ঠান্ডার সমস্যা ছাড়াও বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা নিয়ে থাকে এই মিশ্রণ।
মূলত সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা বা ব্রঙ্কাইটিসের ক্ষেত্রে ভেষজ উদ্ভিদ তথা তুলসীর গুরুত্ব সকলেই জানি। তুলসীর মধ্যেই থাকে মানবদেহের জন্য উপকারী ভিটামিন এ, সি, জিঙ্ক, আয়রন ও ক্যালসিয়ামের মতো উপাদানগুলি। এর সাথেই কালো চা এর মধ্যে থাকে জ্বর, সর্দি, কাশির বিরুদ্ধে কার্যকরী টিফুরাবিন ও ক্যাটেচিন। যেগুলি কালো চায়ের মধ্যে অধিক পরিমাণে বর্তমান।