Health

বারবার খিদে পাওয়া আমাদের শরীরের কিছু শারীরিক বা মানসিক পরিবর্তনের লক্ষণ হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, ঘন ঘন খিদে পাওয়ার আসল কারণগুলো কী কী। 

পাউরুটি আর অমলেট। সহজ, সুস্বাদু, আরামদায়ক। কিন্তু প্রতি দিন এই খাবার খেতে হলে জেনে নিতে হবে, শরীরের উপর তার প্রভাব কেমন। আপনি কোন পাউরুটি বেছে নিচ্ছেন, অমলেট কী ভাবে বানাচ্ছেন, কোন তেলে রাঁধছেন, তার উপর নির্ভর করছে এই খাবার স্বাস্থ্যকর কি না।

অনেকেই শীতকালে শক্তি পেতে ও ঠান্ডা প্রতিরোধ করতে অতিরিক্ত চা বা কফি পান করেন। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন যে, এই অভ্যাস ডিহাইড্রেশন ঘটায়, জয়েন্টের স্টিফনেস বা কঠোরতা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

স্কুল, কলেজ, অফিসে টিফিন নিয়ে যাওয়া হোক বা বাড়িতেই বসে খাওয়াদাওয়া— শীতে দ্রুত উষ্ণতা হারায় খাবার। কিন্তু ঠান্ডার সময়ে যদি গরম গরম খাবার পাতে না পড়ে, তা হলে আর আনন্দ কোথায়? কী ভাবে বার বার গরম না করেও উষ্ণ রাখবেন খাবার?

প্রাপ্তবয়স্ক হওয়াটা প্রায়শই বিভ্রান্তিকর মনে হয়, কিন্তু বিজ্ঞান বলছে আপনি হয়তো আপনার ধারণার চেয়েও ভালো করছেন। গবেষণা-সমর্থিত অভ্যাস এবং আচরণগত পরিবর্তনগুলোই বলে দেয় আপনি আবেগগত, মানসিক এবং সামাজিকভাবে সঠিক গতিতে এগোচ্ছেন কিনা।

জিমে ব্যায়ামের পর প্রোটিন খেলে কিছু মানুষের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। এর পেছনে বডি হাইড্রেশন বৃদ্ধি, প্রোটিন মেটাবলিজম, কিডনির কার্যকারিতা বৃদ্ধি এবং প্রোটিন পাউডারে সোডিয়ামের মতো বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। 

শীতকালে আমাদের রক্তনালী গুলি কিছুটা সংকুচিত হয়ে যায়। এর ফলে রক্তচাপ বৃদ্ধি পায় এবং হৃৎপিণ্ডকে রক্ত সঞ্চালনের জন্য অতিরিক্ত চাপ দিতে হয়। এই অতিরিক্ত চাপের কারণে হৃদপিন্ডের ওপর ধকল বাড়ে যা হার্ট এটাকের অন্যতম কারণ।

শৌচালয়ে ব্রাশ রাখার অভ্যাস যে নিঃশব্দে শরীরের ক্ষতি করে চলেছে, তা অনেকেরই অজানা। বিশেষ করে শৌচালয়ে ব্রাশ রাখার অভ্যাস অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর। এতে কঠিন রোগের ঝুঁকি বাড়ে। বেশ কিছু গবেষণা তেমনটাই জানাচ্ছে। কিন্তু এই অভ্যাস খারাপ কেন জানেন কী?

কাশি: এই মরসুমে পেয়ারা খুব সহজেই পাওয়া যায়। তবে শুধু পেয়ারা ফলই নয়, পেয়ারা পাতা ব্যবহার করেও এই কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে.... 

ব্রেন স্ট্রোকের ঝুঁকি কেন বাড়ছে তার নেপথ্যে কারণ অনেক। রোজের যাপনের কিছু ভুল তো আছেই, সেই সঙ্গে কিছু শারীরিক সমস্যাও স্ট্রোকের কারণ হয়ে উঠতে পারে। তাই সময় থাকতে সতর্ক হওয়া জরুরি।