
প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার মান আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে বলে এএসইআর জানিয়েছে। তবে ১৪-১৬ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে ৮২% শিশু স্মার্টফোন ব্যবহার করতে জানে বলে জানা গেছে। বার্ষিক শিক্ষা অবস্থা প্রতিবেদন (এএসইআর) অনুযায়ী, মাত্র ৫৭% শিক্ষার্থী শিক্ষাগত কাজে ফোন ব্যবহার করে।
কোভিড-পরবর্তী সময়ে যা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অনলাইন ক্লাসের ক্ষেত্রে স্মার্টফোনের ব্যবহার কিছুটা সাহায্য করেছে। এছাড়াও, প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার মান আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে বলে এএসইআর জানিয়েছে। শুধু তাই নয়, সরকারি স্কুলে ১৪-১৬ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানা গেছে।
এএসইআর প্রতিবেদন আসলে কী?
এটি ভারতের গ্রামীণ অঞ্চলে শিশুদের স্কুল শিক্ষার অবস্থা সম্পর্কে পরিসংখ্যানগত তথ্য প্রদান করে। এই সমীক্ষাটি প্রথম ২০০৫ সালে চালু হয়। শিশুদের স্কুল ভর্তির তথ্য সংগ্রহ, শিশুদের প্রাথমিক পড়াশোনা এবং দক্ষতার মূল্যায়ন, ইত্যাদি কাজ এএসইআর করে থাকে। ভারতের গ্রামীণ অঞ্চলে শিক্ষা এবং শেখার সীমাবদ্ধতা সহ বিভিন্ন বিষয়ে সমীক্ষাটি গুরুত্ব দেয়।
তবে যে বিষয়টি জানা যাচ্ছে, প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার মান আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে বলে এএসইআর জানিয়েছে। তবে ১৪-১৬ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে ৮২% শিশু স্মার্টফোন ব্যবহার করতে জানে বলে জানা গেছে। বার্ষিক শিক্ষা অবস্থা প্রতিবেদন (এএসইআর) অনুযায়ী, মাত্র ৫৭% শিক্ষার্থী শিক্ষাগত কাজে ফোন ব্যবহার করে।
কোভিড-পরবর্তী সময়ে তা অনেকটাই বেড়ে গেছে। অনলাইন ক্লাসের ক্ষেত্রে স্মার্টফোনের ব্যবহার কিছুটা সাহায্য করেছে। এছাড়াও, প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার মান আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে বলে এএসইআর জানিয়েছে। শুধু তাই নয়, সরকারি স্কুলে ১৪-১৬ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানা গেছে।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।