কোভিডকালে কীভাবে দেশের লাইফলাইন হয়ে উঠেছে ভারতীয় রেল, দেখুন পরিসংখ্যান

২০২০ সাল প্রায় পুরোটাই কেটেছে কোভিড মহামারি-তে

দুর্দিনে দেশের লাইফলাইন হয়ে উঠেছিল ভারতীয় রেল

মহামারির মধ্যেও থামেনি উন্নয়নের কাজ

দেখে নিন করোনাকালে ভারতীয় রেলের পরিষেবার খতিয়ান

 

Asianet News Bangla | Published : Dec 26, 2020 6:15 PM IST / Updated: Dec 26 2020, 11:46 PM IST

২০২০ সাল প্রায় শেষ। আর মাত্র কয়েকটা দিন পড়ে রয়েছে। ২০২০ সালের বেশিরভাগটাই কেটেছে কোভিড মহামারির মধ্য দিয়ে। আর সেই দুর্দিনে দেশের লাইফলাইন হয়ে উঠেছিল ভারতীয় রেল। শুধু তাই নয়, এই মহামারির মধ্যেও কিন্তু রেল থামায়নি তার পরিকাঠামো ও অন্যআন্য উন্নয়নের কাজ। সব মিলিয়ে করোনা কালে কেমন পরিষেবা দিল ভারতীয় রেল - শনিবার মন্ত্রক থেকে দেওয়া হল তার খতিয়ান।

কোভিড মহামারির সময়ে দেশের লাইফলাইন

- ১ মে থেকে চালু হয়েছিল শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন

- ৬৩.১ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিক এর সুবিধা পেয়েছেন

- ১,৮৫ কোটি খাবার দেওয়া হয়েছে তাদের

- ২.২১ কোটি জলের বোতল পেয়েছেন শ্রমিক স্পেশালের যাত্রীরা

- ৫,৬০১ টি ট্রেনের কোটকে করা হয়েছে কোভিড কেয়ার সেন্টার

- ১৭ টি রেল হাসপাতালে ৫০০০ টি কোভিড সজ্জার ব্যবস্থা করা হয়েছে

- ৩৩ টি হসপিটাল ব্লককে কোভিড কেয়ারের জন্য দেওয়া হয়েছে

-  বিশ্বের প্রথম কোভিড-সেফ কোচ চালু করা হয়েছে

কোভিডের সময় রেল যেন শুভেচ্ছাদূত

- খাদ্যশস্য, কয়লা, পেট্রোলিয়াম, সার এবং লৌহ আকরিকের মতো প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ করেছে

- ১ এপ্রিল থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ৬.৪ লক্ষ টনের মাল বয়েছে মালগাড়ি

- ৪.৪ কোটি টনের খাদ্যশস্য় সরবরাহ করেছে

- ৯৫৮টি বিশেষ ট্রেন, ৬১৮টি উৎসব স্পেশাল, ৩,৯৩৬টি সাবআর্বান ট্রেন, কলকাতা মেট্রোর ২৬৪টি এবং ১৩৮টি পাসেঞ্জার ট্রেন চালু হয়েছে।

- ৫.৫ লক্ষ পিপিই, ১.৪ লক্ষ লিটার স্যানিটাইজার, ২০ লক্ষ পুনর্ব্যবহারযোগ্য ফেস কভার সরবারহ করেছে

- নিরাপত্তা ও গতি বাড়াতে ৩৫০টি বড় কাজ শেষ করেছে

রেল সুরক্ষা

- ২০১৯ সালের এপ্রিল মাস থেকে প্রথমবারের জন্য রেলে কোনও যাত্রীর মৃত্যু হয়নি

- মনুষ্যচালিত লেভেল ক্রসিং গেট কমেছে ১০২ শতাংশ

- রেলব্রিজের দৈর্ঘ্য বেড়েছে  ৩৫ শতাংশ

- দারুণভাবে বেড়েছে নতুন লাইন পুনর্নবিকরণের কাজ

- রেল নিরাপত্তার জন্য চালু করা হয়েছে কোরাস কমান্ডো

- ১৩২ টি রেল স্টেশনে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা, সব মিলিয়ে ৬৩৫টি স্টেশনে রয়েছে সিসি ক্যামেরার নজরদারি

আরও ভালো আগামীর জন্য পরিকাঠামো

- ১৯৫১ থেকে ২০১৪ - এই ৬০ বছরে মোট বিনিয়োগ ছিল ৪,৯৫,৯০৫৮ কোটি টাকা। ২০১৪ থেকে ২০২০ - এই ৬ বছরে বিনিয়োগ হয়েছে ৬,৪৫,৬০০ কোটি টাকা

- ১,৩৫৩ কিলোমিটারের ৩২ টি প্রকল্প সমাপ্ত হয়েছে

- গোল্ডেন কোয়াড্রিল্যাটারাল এবং গোল্ডেন ডায়াগোনাল রুটে ১X২৫ কেভি-র বদলে ২X২৫ কেভি ট্যাকশন

- বিনা-কাটডলি-বিশমপুর সেকশন ও ডিএফসি

- ২০২৪-এর মধ্যে হয় যাবে নয়াদিল্লি-মুম্বই এবং নয়াাদিল্লি-হাওড়া

- ২০০৯-২০১৪'র থেকে ২০১৪-২০২০-তে কমিশনিং অব ডাবলিং ওয়ার্কস বেড়েছে ৪ গুণ

উত্তর-পূর্ব: সাত বোনের সঙ্গে যোগাযোগ

- ত্রিপুরায় ১১২ কিলোমিটার দীর্ঘ আগরতলা-সাব্রুম কেল লাইন হয়ে গিয়েছে

- লামডিং থেকে হোজাই পর্যন্ত ৪৫ কিলোমিটার দীর্ঘ ডাবলিং প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত

আত্মনির্ভর ভারত

- ক্রয় নীতি পরিবর্তন: ৯৫ শতাংশেরও বেশি দেশীয় ইলেকট্রিক লোকোমোটিভ উপাদানগুলিকে উত্সাহিত করা হবে

- আমদানি নির্ভরতা হ্রাস করতে রেল হুইল ফ্যাক্টরি (আরডাব্লুএফ)-র অ্যাক্সেল ক্যাপাসিটি বাড়ানো

- বন্দে ভারত ট্রেনের ৪৪ রেক সংগ্রহ করা শুরু হয়েছে

- মেক ইন ইন্ডিয়া উপাদান বর্ধিত করা হচ্ছে

- রফতানি বাড়ছে বেনারস লোকোমোটিভ ওয়ার্কস-এর। শ্রীলঙ্কা রেল-কে ৭টি ডিজেল লোকোমোটিভ রফতানি করেছে।

- বৈদ্যুতিন লোকোমোটিভ উত্পাদন বৃদ্ধি পেয়েছে ৩০ শতাংশ

- এলএইচবি কোচ প্রোডাকশন উত্পাদন বৃদ্ধি পেয়েছে  ৪২ শতাংশ

স্বচ্ছ রেল স্বচ্ছ ভারত

- ১০০ শতাংশ কোটে জৈব শৌচাগার

- ৯৫৩টি স্টেশনে ইন্টিগ্রেটেড মেকানাইজড ক্লিনিং করা হয়

গ্রিন রেলওয়ে

- বৈদ্যুতিনিকরণের কাজ  ৪.৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে

- ৫৭টি ভারতে তৈরি ১২০০০ অশ্বক্ষমতার বৈদ্যুতিন ইঞ্জিন বিতরণ

- ৯৬০ টির বড় রেলওয়ে বিল্ডিং-এর ছাদের উপরে ১০৫.৭ মেগাওয়াট সোলার প্ল্যান্ট বসানো হয়েছে

- ১০৩.৪ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎও চালু হয়েছে

স্কিলিং ইন্ডিয়া

- ন্যাশনাল রেল অ্যান্ড ট্রান্সপোর্ট ইনস্টিটিউট - জাতীয় গুরুত্বের বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইনস্টিটিউট হিসাবে বিবেচিত

- ২০১৮ সালে ক্লাস শুরু হয়েছিল

- ২০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে ২০০ জন শিক্ষার্থী

- ২ টি প্রোগ্রাম (৩ বছরের বি.এসসি এবং বিবিএ)

ট্র্যাকে ডেডিকেটেড ফ্রেইট

- ওয়েস্টার্ন ডিএফসিতে ৩০৬ কিলোমিটার দীর্ঘ রেওয়াড়ি-মাদার বিভাগের কাজ সমাপ্ত

- পূর্ব ডিএফসি-তে ৩৫১ কিলোমিটার দীর্ঘ খুরজা-ভাউপুর বিভাগের কাজ সমাপ্ত

- ডিএফসি এর সুবিধা: দ্রুত, বিরামবিহীন এবং সহজ পণ্য প্রবাহ, এবং  কারখানা এবং বন্দরে এবং খামারের মধ্যে সংযোগের মাধ্যমে অর্থনৈতিক বিকাশ এবং কর্মসংস্থান

ফাস্ট ট্র্যাক ফ্রেইট

- গত একবছরে ফ্রেইটের গতি হয়েছে দ্বিগুণ

- পৃথক ফ্রেইট এবং রক্ষণাবেক্ষণ করিডোর সময়সূচীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে

- ফ্রেইট লোডিং বেড়েছে ৯ শতাংশ

- নতুন ওয়াগনের সংযোজন ২২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

- সমস্ত প্রাইভেট সাইডিংগুলিকে প্রাইভেট ফ্রেইট টার্মিনাল-এ পরিণত করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে

- নিউ মডিফায়েড গুডস র‌েকের মাধ্যমে বাংলাদেশে অটোমোবাইল পরিবহন রফতানির শুরু হয়েছে

- বেসরকারী বিনিয়োগের মাধ্যমে গুডস শেড উন্নয়নের নীতি নেওয়া হয়েছে

ফ্রন্টফুটে ফ্রেইট

ফ্রেইট রেট ব়্যাশনালাইজ করা হয়েছে:

- ব্যস্ত সময়ের সারচার্জ ১৫ শতাংশ কমানো হয়েছে

- দুটি পয়েন্ট কম্বিনেশন এবং মিনি রেকে ৫ শতাংশ সাপ্লিমেন্টারি চার্জ সরানো হয়েছে

- ইন্ডাস্ট্রিয়াল সল্টের রেট ক্লাস কমানো হয়েছে

ই-পেমেন্ট সুবিধা চালু করা হয়েছে

- ১,২৬৮ ফ্রেইট গ্রাহকরা এখন ই-পেমেন্ট-এর সুবিধা নিচ্ছেন

ছাড় অনুমোদিত হয়েছে

লং লিড: কয়লা, লৌহ আকরিক এবং স্টিলের উপর ১৫ থেকে ২০ শতাংশ

শর্ট লিড: সমস্ত পণ্যসম্ভারে ১০ থেকে ৫০ শতাংশ (কয়লা এবং লৌহ আকরিক ব্যতীত)

কন্টেনার ট্যারিফ: ভর্তি ৫ শতাংশ এবং খালি ২৫ শতাংশ

ফ্লাই অ্যাশ: ৪০ শতাংশ

কিষাণ রেল-এর মারফত কৃষিক্ষেত্রে লাভ

- বাজেট ২০২০তেই বলা হয়েছিল পিপিপি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দুধ, মাংস এবং মাছ-সহ নষ্টযোগ্য পণ্যগুলির নির্বিঘ্ন জাতীয় কোল্ড সাপ্লাই চেইনের জন্য 'কিষাণ রেল' চালু করা হবে

- ২০২০ সালের অগাস্টে প্রথম পাইলট প্রকল্প হিসাবে দেওলালী থেকে দানাপুর, যার মধ্যে মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ এবং বিহার পড়ছে - এই পরিষেবা চালু করা হয়েছে

- এখন চাহিদা অনুযায়ী মুজাফ্ফরপুর পর্যন্ত তা প্রসারিত হয়েছে

- আরও ৭ টি কিষাণ রেলস শুরু হয়েছে

- কিষান রেলের কয়েকটি ফল ও সবজি পরিবহনে ৫০ শতাংশ ছাড়

- প্রোটিন কনটেইনার স্পেশাল চালু হয়েছে

- ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে জুলাই মাসের মধ্যে ১৪৪ টি ট্রিপ সম্পন্ন করেছে (দাদরি থেকে জেএনপিটি/ মুন্ড্রা / পিপাভভ)

যাত্রীদের মুখে হাসি ফুটিয়ে চলেছে

- পাহাড়ী পর্যটন স্থানে উন্নত অভিজ্ঞতার জন্য ৩১টি প্যানোরামিক স্বচ্ছ ভিস্তাডোম কোচ মোতায়েন করা হয়েছে

- দিল্লি-লখনউ এবং মুম্বই-আহমেদাবাদ রুটে আধুনিক যাত্রীবাহী সুবিধাসহ দুটি তেজস ট্রেন চালু করা হয়েছে

- নয়াদিল্লি এবং কাটরার মধ্যে আধুনিক যাত্রী পরিষেবাদিযুক্ত দ্বিতীয় বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পরিষেবা চালু হয়েছে

- ১৩৪ টি নতুন ট্রেন চালু হয়েছে, ১১৮ টি ট্রেনের পরিষেবা সম্প্রসারিত করা হয়েছে এবং ২২ টি ট্রেনের যাত্রার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে

- আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে গণপতি উত্সব, জেইই / এনইইটি পরীক্ষা এবং এনডিএ এবং নাভাল অ্যাকাডেমির পরীক্ষার জন্য চাহিদা অনুযায়ী রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে সমন্বয়ে বিশেষ ট্রেন চালানো হয়েছে

- নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে না মেটা চাহিদা মেটানোর কৌশল হিসাবে ক্লোন ট্রেনগুলি চালু করা হয়েছে

- খুব বেশি ওয়েটলিস্ট থাকা ২০টি বিশেষ ট্রেনের ক্লোন ট্রেন চালু করা হয়েছে

প্রগতির প্ল্যাটফর্ম

- এখনও পর্যন্ত ৫,৯৮১টি স্টেশনে উচ্চ গতির ফ্রি ওয়াই-ফাই পরিষেবা সরবরাহ করা হয়েছে (২০১৯-২০-তে ৪,৪১১টি স্টেশনে)

- ২০১৯-২০ সালে ৮২০টি রেল স্টেশনকে বিমানবন্দরের মতো উন্নত আলোক ব্যবস্থা সরবরাহ করা হয়েছে

টিকিট কাটা সহজ

- নিয়মিত রেলযাত্রীদের সঞ্চয়ের কথা ভেবে ২০২০ সালের ২৮ জুলাই চালু করা হয়েছে আইআরসিটিসি-এসবিআই রূপে কার্ড, এতে লেনদেনের ক্ষেত্রে ছাড় এবং শপিং করা যায়

অযোধ্যা রেলস্টেশন উন্নয়ন ও আধুনিকীকরণ

নতুন স্টেশন বিল্ডিং, ২টি আধুনিক ওভার ব্রিজ, প্লাটফর্মের উন্নতি ও আশপাশের অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য ব্যয় করা হচ্ছে ১০৫ কোটি টাকা। প্রকল্পটি ২০২০-২১ সালে শেষ হবে।

পাবলিক-প্রাইভেট অংশিদারি

- পিপিপি মোডে ১০৯টিরও বেশি রুটে ১৫১টি আধুনিক ট্রেন (র‌েক) চালু হয়েছে

- উন্নত প্রযুক্তি পরিবহনের সময় কম করেছে; যাত্রীদের ভ্রমণের অভিজ্ঞতা আরও ভাল হয়েছে

- রেল খাতে বেসরকারী বিনিয়োগ - ৩০,০০০ কোটি টাকা প্রত্যাশা করা হচ্ছে

বিকাশের রেল

- বিহারে রেল যোগাযোগের উন্নতি করতে কোসি রেল মেগা ব্রিজের উদ্বোধন

- বিহারে নতুন রেললাইন, বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনের শেড, গেজ কনভারসন এবং বিদ্যুতায়ন সহ প্রায় ২,৭২০ কোটি টাকার ১২ টি প্রকল্পের উদ্বোধন

- রেলওয়ের 'মিশন রাফতার' এর আওতায় পাটনা থেকে নয়াদিল্লির মধ্যে প্রথমবার মতো ১৩০ কিমি প্রতি ঘন্টা গতিবেগে চলার রেকর্ড গড়েছে পাটনা-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেস

ক্ষিপ্র রেলওয়ে, দ্রুত রেলওয়ে

- কার্যকরী ভিত্তিতে রেল বোর্ডের পুনর্গঠন সমাপ্ত

- রেলওয়ে বোর্ডের এখন সিইও কাম চেয়ারম্যান রয়েছেন

- বিভাগীয় ভিত্তিতে ৮ সদস্যের পরিবর্তে কার্যকরী লাইনের ভিত্তিতে ৪ জন সদস্য রাখা হয়েছে

- বিদ্যমান ৮-এর পরিবর্তে একক পরিষেবা হিসাবে ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস বা আইআরএমএস অনুমোদিত হয়েছে

স্বচ্ছতা এবং দায়িত্ব

আইআরইপিএস এবং জিইএম একীকরণ

- সরকারি ই-মার্কেটপ্লেস (জেএম) এর সঙ্গে ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ইলেকট্রনিক প্রকিউরমেন্ট সিস্টেম (আইআরইপিএস)-এর একীকরণ শীঘ্রই সম্পন্ন হবে

- সংগ্রহের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও ডিজিটাইজেশনের সেরা বৈশিষ্ট্যগুলি নেওয়া হচ্ছে ধরে রাখুন

- ভেন্জর বেস এবং সাপ্লাই ইকোসিস্টেমের বিকাশ

- ভারতীয় রেলওয়ে সংগ্রহের (৭০,০০০ কোটি টাকা) জিইএম-এ রূপান্তর

- জিইএম-কে ভারতীয় রেলওয়ের সংগ্রহের রূপান্তর ((০,০০০ কোটি) বিস্তৃত বিক্রেতার বেস এবং সরবরাহ ইকোসিস্টেমের বিকাশ

Share this article
click me!