নিজের ভোট দানের জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুঁটে আসা নির্দিষ্ট কেন্দ্রে। নয়তো ভোট বাতিল, ভোট নষ্ট। তাই এই দিন হাজার হাজার মানুষ চেষ্টা করেন নানা জটিলতা সত্ত্বেও নিজের স্থানে এসে ভোটাধিকার গ্রহণ করার। কিন্তু অনেকে আবার এমনও থেকে যান, যাঁরা দুরত্বের কারণ বশতই হোক বা অন্যান্য সমস্যার কারণে ইচ্ছে থাকলেও নিজের ভোট দান করে উঠতে পারেন না।
ভোটাধিকার সকলের রয়েছে, জাতীয় ভোটার দিবসে তাই মানুষের সেই অধিকার যাতে আর খর্ব না নয়, সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই নয়া ঘোষণা করল কমিশন। নির্বাচন কমিশন থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হল এবার চালু করা হবে রিমোর্ট ভোটিং। দেশের যে কোনও প্রান্তে বসেই এবার ভোটার তালিকায় নাম থাকা ব্যক্তি দিতে পারবেন নিজের নির্দিষ্ট ভোট। এর জন্য কাজে লাগানো হবে রিমোর্ট ভোটিং সিস্টেমকে। উন্নত প্রযুক্তি ব্যবস্থাকে হাতিয়ার করেই এবার সাধারণের ভোট দেওয়ার অধিকারকে প্রসারিত করা হচ্ছে।
২৫ জানুযারি জাতীয় ভোটার দিবস, এই দিনের ঠিক একদিন আগেই রবিবার মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা জানান রিমোর্ট ভোটিং-এর কথা। সামনেই পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা ভোট। সেই নিয়ে এখন ব্যস্ততা তুঙ্গে। তারই মাঝে নয়া ঘোষণা কমিশনের। চলছে তারই প্রস্তুতি। শীঘ্রই শুরু হবে ট্রায়াল। জাতীয় ভোটার দিবসের আগে এমনই খবর প্রকাশ্যে এনে কমিশনের তরফ থেকে জানানো হয়, ভোটের ব্যবস্থা সরল করার জন্য ও সুবিধের করার জন্যই এমন পদক্ষেপ নেওয়া।