এনআইএ জানিয়েছে কর্ণাটকে ১২টি জায়গায়, তামিলনাড়ুর পাঁচটি জায়গায় আর উত্তর প্রদেশের ১৮টি স্থানে একসঙ্গে তল্লাশি অভিযান চালাব হয়েছিল। তাতেই জালে পড়েছে রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণের ষড়যন্ত্রকারী শরিফ।
ন্যাশানাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা এনআইএ বুধবার কর্ণাটক, তামিলনাড়ু ও উত্তর প্রদেশ- তিনটি রাজ্য একযোগে তল্লাশি অভিযান চালায়। তাতে রামেশ্বরম ক্যামে বিস্ফোরণ মামলায় এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে পরেছে। তদন্তকারীদের অনুমান ধৃত ব্যক্তি বিস্ফোরণের মূল চক্রী। তাই এই ক্যাফে বিস্ফোরণ মামলায় একটি বড় অগ্রগতি হয়েছে বলেও দাবি করেছে এনআইএ।
এনআইএ জানিয়েছে কর্ণাটকে ১২টি জায়গায়, তামিলনাড়ুর পাঁচটি জায়গায় আর উত্তর প্রদেশের ১৮টি স্থানে একসঙ্গে তল্লাশি অভিযান চালাব হয়েছিল। তাতেই জালে পড়েছে রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণের ষড়যন্ত্রকারী শরিফ।
এনআইএ গত ৩ মার্চ এই তদন্তের দায়িত্ব নেয়। তার আগেই মুসাভির সাজিব হুসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তদন্তকারী সূত্রের খবর সাজিব হুসেই বিস্ফোরণের মূল চক্রী। তবে তার সঙ্গে আরও অনেকে রয়েছে এই ঘটনায়। অন্য ষড়যন্ত্রকারীরা হল আবদুল মাথিন, যে এখনও পর্যন্ত পলাতক।
এনআইএ সূত্রের খবর শরিফ ১ মার্চ বেঙ্গালুরুর ব্রুকফিল্ডের আইটিপিএল রোডে অবস্থিত ক্যাফেতে বিস্ফোরণে যুক্ত প্রাথমিক সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের সাহায্য করেছিল। বিস্ফোরণে গ্রাহক ক্যাফে কর্মীরা আহত হয়েছিল। ক্যাফেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তদন্তে নেমে সন্দেহভাজনদের প্রচুর ডিজিটাল ডিভাইস ও নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করেছিল এনআইসে। সেখান থেকেই মূল অভিযুক্ত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছিল। এনআইএ সূত্রের খবর, এখনও পর্যন্ত তদন্ত চলছে। বাকিদেরও গ্রেফতার করা হবে। হামলার পিছনে বৃহত্তর ষড়যন্ত্র রয়েছে বলেও মনে করছে তদন্তকারীরা।