সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের পরীক্ষায় একেবারে ডাহা ফেল। যারফলে দেশে নিষিদ্ধ হচ্ছে একগুচ্ছ জীবনদায়ি ওষুধ।
28
কী কারণে বাতিল ওষুধ
জানা গিয়েছে, গুণগত মানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পারায় বাতিল করা হয়েছে একাধিক ওষুধকে। এরফলে মাথায় হাত পড়েছে ছোটো বড় ওষুধ ব্যবসায়ীদের।
38
কোন কোন ওষুধ বাতিল
কেন্দ্রের নির্দিষ্ট মানদণ্ড ছুঁতে না পারায় বাতিলের তালিকায় রয়েছে প্য়ারাসিটামল, জ্বর, সর্দি-কাশি সহ একাধিক রোগের নিত্যপ্রয়োজনীয় ওষুধ। বাতিলের তালিকায় রয়েছে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধও।
জানা গিয়েছে, দেশের অন্যতম শীর্ষ ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডেকা-ডুরাবোলিম ইঞ্জেকশনের একটি ব্যাচকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। এই ইঞ্জেকশন রক্তাল্পতা নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত করা হত।
58
ওষুধের গুণগত মানের পরীক্ষা
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে খবর, চলতি বছরে ওষুধের গুণমান জানতে এপ্রিল মাসে এনএসকিউ তালিকায় থাকা ওষুধের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। সেই নমুনা পরীক্ষার রিপোর্টেই ধরা পড়েছে ওষুধে ভেজালের তথ্য।
68
নিষিদ্ধ নামী সংস্থার পণ্যও
ওষুধের গুণমান পরীক্ষার পাশাপাশি নিষিদ্ধ নামী সংস্থার পণ্যও। কারণ, তালিকায় রয়েছে প্রসাধনী দ্রব্যও। সদ্য বাতিল হওয়া ওষুধগুলির প্রত্যেকটিই অতিপরিচিত এবং বহুলভাবে ব্যবহৃত ওষুধ, তাই তালিকা বেরোনোর পর থেকে মাথায় হাত অনেকের।
78
ওষুুধের ছাড়পত্র
প্রতি মাসেই বিভিন্ন ওষুধের গুণগত মান পরীক্ষা করে সিডিএসসিও। কোন কোন ওষুধ নির্দিষ্ট গুণমান ছুঁতে পারছে কিনা সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়। পরীক্ষার উর্ত্তীর্ণ হতে পারলে দেওয়া হয় বাজারজাত করার জন্য ছাড়পত্র।
88
বাতিল প্রসাধনী দ্রব্যও
কেন্দ্রের তরফে পরীক্ষা করা ওষুধের পাশাপাশি বাতিল বলে চিহ্নিত করা হয়েছে নামী সংস্থার প্রসাধনী দ্রব্য ও পণ্য। ফলে কপালে চিন্তার ভাঁজ ব্যবসায়ীদের।