মূর্তিটি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের পূর্নাবয়ব। পিছনে জ্বল জ্বল করছে সূর্য। কারণ পুরাণের বর্ণায় রাম সূর্যবংশী। হাতে রয়েছে একটি ধনুক। গেরুয়া বসন পরনে।
তিনি মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু রাজ্যের একটি মন্দিরে ভগবান শ্রীরাম রূপে পুজিত হন। আর সেই মন্দির পুরুষোত্তম রামের জন্মভূমি অযোধ্যা থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত আরতকুণ্ডে। যোগী মন্দিরে আরতি,ভজন- সবই হয়। তবে সেখানে যোগী-বন্দনাই করা হয়।
মূর্তিটি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের পূর্নাবয়ব। পিছনে জ্বল জ্বল করছে সূর্য। কারণ পুরাণের বর্ণায় রাম সূর্যবংশী। হাতে রয়েছে একটি ধনুক। গেরুয়া বসন পরনে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন যোগী মন্দিরে নিত্য পুজিত হন যোগী আদিত্যনাথ। আরতি ভজন সবই হয়। আরতির সময় মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসায় ভাজন গাওয়া হয়। এই ভজনগুলি ২০১৪ সালে থেকে এক যোগী প্রচারক প্রভাকর মৌর্য লিখেছেন। আদতে তিনি এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা। যোগী বন্দনা প্রচারের জন্য অডিও ও ভিডিও ক্যাসেটও তৈরি করা হচ্ছে বলে প্রভাকর মৌর্য জানিয়েছেন।
উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে পুরোদমে। আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে ভক্তদের দর্শনের জন্য তা খুলে দেওয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের। আর ঠিক সেইসময়ই প্রভাকর মৌর্য অযোধ্যা থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার মন্দিরটি তৈরি করেছেন। এটিও ভগবান রামের জন্মস্থান হিসেবে বিবেচিত হয়।
অযোধ্যা-গোরখপুর ন্যাশানাল হাইওয়ের কাছে ভরতকুণ্ডের কাছে তৈরি হয়েছে যোগী আদিত্যনাথ মন্দির। পুরাণ অনুযায়ী এই স্থানের রামের ভাই ভরত ১৪ বছর সিংহাসনে পাদুকা রেখে অযোধ্যা শাসন করেছিলেন। রামের মনবাস পর্বে এই এলাকার উল্লেখ করেছে বলেও জানিয়েছেন পুরাণ বিশেষজ্ঞরা।
এই মন্দিরে যোগীর যে মূর্তি তার উচ্চতা ৫.৪ ফুট। মূর্তিটি সাধারণ মূর্তির তুলনায় অনেকটাই বড়। প্রভাকর মৌর্যের কথায় যোগীর পুরো ছবি তুলে ধরা হয়েছে মূর্তিতে। আর সেই কারণেই গেরুয়া বসন। মূর্তিটি তৈরি করেছেন প্রভাকর মৌর্যের বন্ধু। প্রায় দুই মাস লেগেছে মূর্তি তৈরি করতে।