ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির মতে, ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল মাটির নিচে ১০ কিলোমিটার। মেঘালয়ের নংপোহ থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে ভূমিকম্প হয়েছিল।
রবিবার রাতে মেঘালয়ে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা হয়েছে ৩.২। ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল মাটির নিচে ১০ কিলোমিটার। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এ তথ্য জানিয়েছে। বছরের শুরুর দিনেই দিল্লি এনসিআর সহ মেঘালয়ে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রবিবার রাত ১১টা ২৮ মিনিটে যে ভূমিকম্প হয়েছিল, রিখটার স্কেলে তার তীব্রতা মাপা হয়েছে ৩.২।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির মতে, ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল মাটির নিচে ১০ কিলোমিটার। মেঘালয়ের নংপোহ থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে ভূমিকম্প হয়েছিল।
কারগিলে ৪.৬ মাত্রার ভূমিকম্প
রবিবার সন্ধ্যা ৬টা ৩২ মিনিটে লাদাখের কার্গিলে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা হয়েছে ৪.৬। ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল ১৫০ কিলোমিটার মাটির নিচে।
দিল্লিতে ৩.৮ মাত্রার ভূমিকম্প
নতুন বছরের শুরুতে দিল্লি ও আশেপাশের এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা হয়েছে ৩.৮। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল হরিয়ানার ঝাজ্জারে। ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল মাটির নিচে ৫ কিলোমিটার। কম্পন অনুভূত হল হরিয়ানা সহ পার্শ্ববর্তী অন্যান্য বহু এলাকায়। পুরনো বছর পেরিয়ে আসার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ভূমিকম্প হওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে সাধারণ মানুষের মনে। যদিও ১ জানুয়ারির মাঝরাতের এই ভূকম্পনের জেরে কোনও ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি বলে জানা গেছে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তরফে জানানো হয়েছে, শনিবার মধ্য রাতে ভূমিকম্প অনুভূত হয় দিল্লি, হরিয়ানা সহ একাধিক জায়গায়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩.৮। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল হরিয়ারানার ঝাজ্জর।
ভূমিকম্পের জেরে আতঙ্ক ছড়ায় দিল্লি, হরিয়ানা সহ সংলগ্ন অঞ্চলগুলিতে। যদিও ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির কোনও খবর মেলেনি। আতঙ্কের রেশ কিছুটা কাটতেই সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে কম্পনের খবর। ২০২৩-এ পদার্পণ করেই এমন আশঙ্কার ঘটনা ঘটায় বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছেন রাজধানীর বাসিন্দারা।