শ্রমজীবী নারীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে মহিলা শ্রমিকদের সমবেতন ও সমর্থনের কথা বলা হয়েছে। পরিবার বান্ধব কাজের পরিবেশের পাশাপাশি বেতন ও কর্মজীবনে অগ্রগতির সাম্যতার ক্ষেত্রে মহিলা শ্রমিকদের সমর্থন ও পরামর্শ দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে ২০২০-২১ সালের আর্থিক সমীক্ষায়। শুক্রবার সংসদে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনে সমীক্ষা রিপোর্ট পেশ করেন। সেখানেই এই বিষয়টিতে আলোকপাত করা হয়েছে।
সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে মহিলাদের কর্মক্ষেত্রে উৎসহ প্রদানের জন্য সাশ্রয়ী ও মান সম্পন্ন শিশু যত্নের সুযোগ করে দিতে হবে প্রতিষ্ঠানগুলিকে। অর্থাৎ কর্মেক্ষেত্র যাথাযথ মানে ক্রেশের ব্যবস্থা করার কথা বলা হয়েছে। পিতৃতান্ত্রিক ছুটি ও পরিবারবান্ধব কাজে বয়স্কদের যত্নের জন্য পরিবেশ ও সহয়তা তৈরি করতে হবে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে কর্মক্ষেত্রে বেতন আর কর্মজীবনের অগ্রগতির ক্ষেত্র বৈষম্য়মূলক আচরণের প্রচার, মহিলা কর্মীদের জন্য অন্যান্য চিকিৎসা ও সামাজিক সুরক্ষা সবিধাসমূহ প্রদান করা জরুরি।
টিকার একটি ডোজেই বাজিমাৎ, করোনা-মুক্তি নিয়ে আশার কথা শোনাল জনসন অ্যান্ড জনসন ...
কৃষক নেতা রাকেশের কান্না প্রাণ ফেরাল আন্দোলনের, কৃষক মহাপঞ্চায়েতে জনসমুদ্র ...
নথিতে বলা হয়েছে ২০১৮-১৯ সালে ১৫-৫৯ বছরের মহিলাদের কর্মক্ষেত্রে যোগদানের হার ছিল ২৬.৫ শতাংশ। সেখানে পুরুশদেগ যোগদানের হার ছিল ৮০.৩ শতাংশ। যেখানে ৫৪.৭ শতাংশ শহুরে মহিলা কর্মরত। গ্রামীণ মহিলাদের ক্ষেত্রে সেই হার অনেকটাই বেশি ৫৯.৬ শতাংশ। ভারতে স্বনির্ভর মহিলার হার ৩৭.৯ শতাংশ। নিম্ন আয়ের মহিলাদের অধিকাংশ পরিচারিকার কাজ করেন। শহরে সেই গড় ৫৫.৭ শতাংশ। আর গ্রামে সেই সংখ্যাটা হল ৫৯.১ শতাংশ।