এক ফ্রেমে মোদী-নীতিশ, নির্মলা-স্ট্যালিন! জি-২০ নৈশভোজে মিশে গেল ব্রিটেন থেকে বাংলাদেশ

একসময় সমালোচনা করেছিলেন উদয়নিধি স্ট্যালিনের সনাতন ধর্ম বিতর্ক নিয়ে। তবে ক্যামেরায় উদয়নিধির বাবা এম কে স্ট্যালিনের সঙ্গে খোশ মেজাজেই ধরা দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। 

মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে ডিনার পার্টিতে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী এবং জাপানি প্রতিনিধি দলের সাথে আলাপচারিতা করেন। অনুষ্ঠানে ভারতীয় স্টাইলে শাড়ি পরে সবাইকে চমকে দেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার স্ত্রী। 

গভীর আলাপচারিতায় মগ্ন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মোদীর ক্যাবিনেটের অন্যতম মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি।  

অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ এবং তার স্ত্রী জুডি হেইডেনের সঙ্গে জি-টোয়েন্টির বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কথোপকথন ক্যামেরায় ধরা পড়েছে।

নৈশভোজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছবি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ভারতের মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির সঙ্গে আলোচনায় মগ্ন জি-টোয়েন্টি মহিলা বিশিষ্টরা। অনুষ্ঠানে এসেছিলেন তিন শতাধিক অতিথি।

ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে কথা বলছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক এদেশে পা দেওয়ার পর থেকেই খবরের শিরোনামে। ভারতের এই হাইফাই জামাইকে নিয়ে বেশ মেতে রয়েছে দেশের সংবাদমাধ্যম। এরই মধ্যে পীযূষ গোয়েলকে দেখা গেল তাঁরই সঙ্গে হাসি ঠাট্টায় মশগুল হতে। 

এও সম্ভব। রাজনীতির কূটকচালি ভুলে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদ মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন নৈশভোজে পৌঁছলে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার মোদীকে করমর্দন করে অভ্যর্থনা জানান।

ভারতীয় আদব কায়দার সঙ্গে বেশ ভালোই পরিচিত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। তাই স্বাগত জানাতে তিনিও প্রতিনমস্কার করেন প্রতিবার। এবার নির্মলা সীতারমনের সঙ্গে দেখা গেল সুনককে। 

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর নৈশভোজের সময় বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সাথে মতবিনিময় করেন। নৈশভোজের জন্য বিভিন্ন ভারতীয় খাবার প্রস্তুত করা হয়েছিল।