কৃষি আইন নিয়ে বিরোধীদের সব প্রশ্নের উত্তর দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। বুধবার বিষয়টি উত্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু। বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ মঙ্গলবার কৃষক আন্দোলন ও কৃষি বিল নিয়ে আলোচনার দাবি জানিয়েছিলেন বিরোধী রাজনৈতিক দলের সাংসদরা। কিন্তু এদিন তাঁদের প্রস্তাব খারিজ করে দেওয়া হয়। তারপরই জানিয়ে দেওয়া হয় বুধবারই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে। তুমুল হৈহট্টোগোলের কারণে মঙ্গলবার রাজ্যসভার অধিবেশন দিনভরের মত মুলতবি করে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার অধিবেশনের শুরুতেই বিরোধীরা কৃষি আইন নিয়ে আলোচনার দাবি জানিয়েছিল। একই সঙ্গে বিতর্কিত তিনটি আইন প্রত্যাহারেরও দাবি জানান হয়। ওয়েলে নেমে কৃষকদের সমর্থমে সরব হন বিরোধীরা। তারপরই রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জানিয়েছেন বুধবার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে।
তুলনায় অনেক এগিয়ে দেশীয় তেজস, বিদেশী নয় স্বদেশী যুদ্ধ বিমানে আস্থা রাজনাথের ...
ইসরাইলি দূতাবাসে বিস্ফোরণের তদন্তে NIA, সূত্রের সন্ধানে আধিকারিকরা যেতে পারেন ইরানে ...
কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় বলেন বাদল অধিবেশনেও কৃষকদের সমস্যা নিয়ে কথা বলার সময় ছিবল না সরকারের কাছে। কৃষকদের সঙ্গে সরকারের আলোচনা কোন পর্যায়ে রয়েছে তা তাঁরা জানেন না বলেও দাবি করেছেন। আন্দোলনকারী কৃষকদের সরিয়ে দীতে সামানাগুলিতে জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ ছিন্ন করে দেওয়ার তীব্র সমালোচনা করেছেন সিপিএম সাংসদ ইলামরম করিন। তিনি বলেন, টিকরি ও সিংহু সামানায় জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু করার দাবি জানিয়েছিলেন সরকারের কাছে। আরজেডি-র মনোজ ঝাঁ ও সিপিআইএর বিনয় বিশ্বময়ও কৃষকদের সমস্যা নিয়ে আলোচনার দাবি জানিয়েছেনয়। যারা কনকন ঠান্ডায় দিনের পর দিন রাস্তায় বসে রয়েছেন তাঁদেরই জনপ্রতিনিধিত্ব করেন তাঁরা। তাই কৃষকদের সমস্যা নিয়ে তাঁরা আলোচনা করবেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে সমস্যা সমাধানেরও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিরোধীদের প্রশ্নের জবাবে বেঙ্কাইয়া নায়ডু বলেন কৃষি আইন নিয়ে আইন নিয়ে আলোচনা স্থির হয়েছিল। তারজন্য বরাদ্দ হয়েছে ৪ ঘণ্টা। আলোচনা শুরুও হয়েছিল। তাই আলোচনার জন্য সময় দেওয়া হয়নি একথা বলা ঠিক নয়।