জয়পুরে দ্বিতীয় বিয়ে সারলেন IAS অফিসার টিনা দাবি, ভাইরাল হল বিয়ের ছবি

অত্যান্ত সাদামাটাভাবে দ্বিতীয় বিয়ে সেরে ফেললেন দলিত আইকন তথা ২০১৬ সালে ইউপিএসসি টপার টিনা দাবি। এই সপ্তাহেই তিনি সাতপাকে বাঁধা পড়লেন আইপিএস অফিসার প্রদীপ গাওয়ান্দের সঙ্গে। রাজস্থানের জয়পুরে পরিবার ও বন্ধুদের উপস্থিততে তিনি চার হাত এক হয়ে যায়। গোপনীয়তার সঙ্গে দ্বিতীয় বিয়ে সারলেও বিয়ের ছবি ভাইরাল হয়ে গেছে। 

মাইক্রো-ব্লগিং সাইটে শেয়ার করা হয়েছে হাইপ্রোফাইল বিয়ের ছবি। যেখানে দেখা যাচ্ছে অত্যান্ত সাদামাটা ভাবেই বিয়ে সেরেছেন দুই আইপিএস আধিকারিক। দম্পতিকে সাদা পোশাকে দেখা  গেছে। বিয়ের আসরে রাখা হয়েছিল বিআর আম্বেদকারের একটি ছবি। সেই ছবির সামনেই দম্পতি মালাবদল করেন। 

টিনা দাবির দ্বিতীয় স্বামীও কিন্তু আইপিএস অফিসার। নাম প্রদীপ দাওয়ান্ডে। ইউপিএসসি পরীক্ষায় প্রথম হয়ে গোটা ভারতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন টিনা দাভি। হিন্দু দলিত পরিবারের সন্তান টিনা। তেমনই তাঁর বিয়ে নিয়েও তোলপাড় হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়া। কারণ পরিবারের পাশাপাশি সমাজের বিরুদ্ধে গিয়ে তিনি বয়েছিলেন তাঁর মুসলিম প্রেমিক আখতার খানকে। তিনিও দাপুটে আইএএস অফিসার। ২০১৫ সালে তিনি ইউপিএসসি পরীক্ষায় দ্বিতীয় হয়েছিলেন। কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে তাঁরা ২০১৮ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন  লাভ জিহাদের সেই বিয়ের মেয়াদ ছিল মাত্র ৩ বছর। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ায় দ্বিতীয়বারের জন্য বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছে টিনা। তাঁর হবু স্বামীর ছবি নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করেছেন। 

প্রথমবার অর্থাৎ ২০১৮ সালে টিনা আর আখতারের বিয়ে নিয়ে উত্তাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। কারণ সেই সময় দুই ধর্মের বিয়ে অনেকেই মেনে নিতে চাননি। তাঁরা আপত্তি জানিয়েছিলেন। পাশাপাশি টিনার পরিবারেও বিয়েতে প্রবল আপত্তি জানিয়েছিল। কিন্তু কিছু মানুষ অবশ্যই পাশে দাঁড়িয়েছিল টিনা আর আখতারের। যাইহোক ২০১৮ থেকে মাত্র ২০২০ - তাঁরা একসঙ্গে থেকেছিলেন। ২০২০ সালে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘোষণা করেন। তারপর ২০২১ সালে আইনি বিচ্ছেদ হয় তাঁদের। বিচ্ছেদের মাত্র এক বছর পরেই নতুন জীবন শুরু করে দিলেন টিনা।  

প্রয়াগরাজ হত্যাকাণ্ডে রহস্য ক্রমশই ঘনীভূত হচ্ছে, খুনের মোটিভ জানতে চেষ্টা পুলিশের 

প্রবল গরমে ছত্রাকের হানাদারিতে আক্রান্ত ত্বক! চুলকানির মহাসমস্যা, কী বলছেন চিকিৎসকরা

সুন্দরী ইউক্রেনীয় তরুণীর মুখে যুদ্ধের অভিশাপ, রুশ সেনার বোমায় এভাবেই সুবজ হয়ে গেল চেহারা