১৫ই অগাস্টের আগে দিল্লিতে আইএস! বাটলা হাউস থেকে সন্দেহভাজন জঙ্গি গ্রেফতার

NIA ২৫ জুন আইপিসির ১৫৩ এ, ১৫৩ বি ধারা এবং ইউএ (পি) আইনের ১৮, ১৮বি, ৩৮, ৩৯ এবং ৪০ ধারার অধীনে একটি মামলা নথিভুক্ত করেছিল। গ্রেফতার হওয়া আসামি মৌলবাদী এবং নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের সক্রিয় সদস্য। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, বাটলা হাউসের একটি বাড়িতে অভিযান চালায় এনআইএ দল।

Parna Sengupta | Published : Aug 7, 2022 8:15 AM IST

বড়সড় সাফল্য পেল জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ)। ১৫ই আগস্টের আগে, সংস্থাটি দিল্লি থেকে আইএসআইএসের একজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। জঙ্গির নাম মহসিন আহমেদ। আইএসআইএস মডিউলের কার্যকলাপের সাথে জড়িত থাকার জন্য অনুসন্ধান চালানোর পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এনআইএ রবিবার অভিযুক্ত মহসিন আহমেদের ছেলে মহম্মদ শাকিল আহমেদের আবাসিক চত্বরে তল্লাশি চালায়। ওই ব্যক্তি বর্তমানে F-18/27, জাপানিজ গলি, জোগাবাই এক্সটেনশন, বাটলা হাউসে থাকা শুরু করেছিল। 

NIA ২৫ জুন আইপিসির ১৫৩ এ, ১৫৩ বি ধারা এবং ইউএ (পি) আইনের ১৮, ১৮বি, ৩৮, ৩৯ এবং ৪০ ধারার অধীনে একটি মামলা নথিভুক্ত করেছিল। গ্রেফতার হওয়া আসামি মৌলবাদী এবং নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের সক্রিয় সদস্য। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, বাটলা হাউসের একটি বাড়িতে অভিযান চালায় এনআইএ দল। যেখান থেকে সন্দেহভাজন মহসিনকে গ্রেফতার করা হয়। অভিযানের সময় বাড়ি থেকে অনেক অপরাধমূলক নথি পাওয়া গেছে।

শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে

অভিযুক্ত সন্ত্রাসী সংগঠনের সক্রিয় সদস্য। মামলার তদন্ত শুরু করেছে NIA। NIA ২৫ জুন নিজেই এফআইআর নথিভুক্ত করেছিল। এরপর ধারাবাহিকভাবে তদন্ত চলছে। পুলিশ নজর রাখছিল। সন্দেহভাজন ওই বাড়ির চতুর্থ তলায় ভাড়া নিয়ে থাকত। মহসিনের বিরুদ্ধে ক্রমাগত আইএসআইএস মডিউলের সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে। হাওয়ালা ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে টাকা লেনদেন করছিলেন। সন্দেহভাজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে বাটলা হাউসে অবস্থান করে তার আশেপাশের লোকজন এবং শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করার অভিযোগও রয়েছে।

হাওয়ালার মাধ্যমে লেনদেন করা হয়

সংস্থাটি ক্রমাগত জঙ্গিদের উপর নজরদারি করছিল। জোরালো প্রমাণ পাওয়া মাত্রই তাকে গ্রেফতার করা হয়। এখন ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং হাওয়ালার মাধ্যমে করা লেনদেনে কারা টাকা ঢেলেছে বা বিনিয়োগ করেছে তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কে এর হ্যান্ডলার এবং কোথায় বসে আছে তাও জানার চেষ্টা চলছে। এটি পরবর্তী অর্থ সরবরাহ কোথায় করত তদন্তকারী দলের প্রশ্ন। এছাড়াও কার কাছে টাকা পাঠানো হচ্ছিল-এসব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Share this article
click me!