শুধু বাংলাই নয় মমতার পথে হাঁটছে আম আদমি পার্টি (আপ)-র দুই মুখ্যমন্ত্রীও, দিল্লির অরবিন্দ কেজরীওয়াল এবং পঞ্জাবের ভগবন্ত মান। এই বিষয় মোদীকে চিঠিও দিলেন কেজরীওয়াল।
নীতি আয়োগের বৈঠকে বাড়ল গড় হাজিরার তালিকা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে শনিবারের বৈঠক বয়কটের তালিকায় যোগ হল অববিন্দ কেজরীওয়াল, ভগবন্ত মানের পর এবার নীতীশ কুমার এবং কে চন্দ্রশেখর রাও-এর নামও। একই পথে পা বাড়ালেন এমকে স্ট্যালিন, পিনারাই বিজয়ন, অশোক গহলৌতও। শনিবার নীতি আয়োগের বৈঠকে যোগ না দেওয়ার কথা আগেই জানিয়েছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সেই পথেই পা বাড়ালেন বাকিরাও। নীতি আয়োগের বৈঠকে ক্ষোভের কথা আগেই জানিয়েছিলেন মমতা। তবে নিজে না গেলেও রাজ্যের তরফে এক প্রতিনিধির বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু শুক্রবার জানা যায় দিল্লির বৈঠকে গড়হাজির থাকচে বাংলা।
শুধু বাংলাই নয় মমতার পথে হাঁটছে আম আদমি পার্টি (আপ)-র দুই মুখ্যমন্ত্রীও, দিল্লির অরবিন্দ কেজরীওয়াল এবং পঞ্জাবের ভগবন্ত মান। এই বিষয় মোদীকে চিঠিও দিলেন কেজরীওয়াল। শনিবার এই তালিকায় যুক্ত হল আরও তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নাম। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী তথা জেডিইউ নেতা নীতীশ এবং তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী তথা ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস)-র প্রধান চন্দ্রশেখর, তামিলনাড়ুর শাসকদল ডিএমকের মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন শনিবার সকালে বৈঠক বয়কটের কথা জানান।
এছাড়াও এএনআই সূত্রে জানা যাচ্ছে কেরলের মুখ্যমন্ত্রী, সিপিএম নেতা পিনারাই বিজয়ন এবং রাজস্থানের কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌতও মোদীর বৈঠক বর্জন করছেন। তবে সরাসরি বয়কটের কথা বলেননি এই তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। বৈঠকে যোগ না দেওয়ার কারণ হিসেবে অশোক গহলৌত বলেছেন শারীরিক অসুস্থতার কথা। বিজয়ন জানিয়েছেন অন্য কর্মসূচির কারণেই বৈঠকে উপস্থিত হতে পারবেন না তিনি। তবে অ-বিজেপি শাশিত এই ৮ রাজ্যের পদক্ষেপ কেন্দ্রের কাছে বড় অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।