শীতকালীন অধিবেশনে এবছর সংসদে পাশ হয়েছে মোট ৯ টি বিল। লোকসভা থেকে মোট ৭ টি ও রাজ্যসভা থেকে মোট পাশ হয়েছে ৯ টি বিল। লোকসভা ও রাজ্যসভার এই যৌথ কর্মকান্ড বেশ চর্চিত হচ্চে এখন গোটা দেশে।
এবছর শীতকালীন অধিবেশনে পাশ হয়েছে মোট ৯ টি বিল। লোকসভা ও রাজ্যসভার এই যৌথ কর্মকান্ড বেশ চর্চিত হচ্চে এখন গোটা দেশে। দেশবাসীর স্বার্থে গণতন্ত্রের মসনদ পার্লামেন্ট নজির গড়লো আবার। শুক্রবার শেষ হয়েছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। আর তার পর থেকেই শীতকালীন ১৩ দিনের বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার দেশবাসীর স্বার্থে তা অনন্য বলে দাবি করছে বিশেষজ্ঞমহল।
প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য গত ৭ ই ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছিল সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। যা শেষ হয় গত শুক্রবার অর্থাৎ ২৩ সে ডিসেম্বর। এই অধিবেশনে লোকসভা থেকে মোট ৭ টি ও রাজ্যসভা থেকে মোট পাশ হয়েছে ৯ টি বিল এবার। সম্প্রতি এক সাংবাদিক বৈঠকে সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী বলেন,২০২২ -২৩ এর প্রয়োজনীয় অনুদানের দাবিগুলি ছাড়াও ২০১৯-২০ এর অতিরিক্ত অনুদানের দাবিগুলি নিয়েও এবার আলোচনা করা হয়েছে সংসদে। এবং তার মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিলগুলি পাস করা হয়েছে জনস্বার্থে এবং দেশের উন্নয়নের স্বার্থে।
১৪ ই ডিসেম্বর ১১ ঘন্টা বিতর্কের পর লোকসভা থেকে পাশ করা হয় বিলগুলি কিন্তু ২১ শে ডিসেম্বর ৯ ঘন্টা বিতর্কের পর ফের ফিরিয়ে দেওয়া হয় বিলগুলি পুনর্বিবেচনার জন্য। অধিবেশন চলাকালীন যে বিলগুলি পাস করা হয় সেগুলি হলো ,বন্য জীবন সুরক্ষা সংশোধনী বিল, শক্তি সংরক্ষণ (সংশোধন) বিল, নয়া দিল্লি আরবিট্রেশন সেন্টার সংশোধন বিল, সংবিধানে তফসিলি জাতি এবং তফসিলি উপজাতি আদেশ সংশোধন বিল (দ্বিতীয়), , সামুদ্রিক জলদস্যুতা বিরোধী বিল, সংবিধানে তফসিলি উপজাতি আদেশ সংশোধন বিল (দ্বিতীয়), এবং সংবিধানে তফসিলি উপজাতি আদেশের দ্বিতীয় সংশোধনী বিল।
খ্রিষ্টমাস ও বর্ষশেষের এই সংসদের দেওয়া উপহারে বেজায় খুশি দেশবাসী।